Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ

লেখা আহ্বান: আসছে “কালের প্রতিবিম্ব” ডিসেম্বর-২০২৪ সংখ্যা: সুধী, আসছে নিয়মিত সংখা “কালের প্রতিবিম্ব (ম্যাগাজিন)”-এর ডিসেম্বর ২০২৪ সংখ্যা। থাকছে নিয়মিত বিভাগ: প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গল্প, কবিতা, ছড়া, রেসিপি, উপন্যাস, শিশুদের অংকন। স্মৃতিচারণ, আত্মজীবনী, ভ্রমণ, রম্য, ধর্ম ও দর্শন প্রভৃতি। লেখা পাঠানো যাবে: ২০-১২-২০২৪ তারিখের মধ্যে। আপনার অপ্রকাশিত সেরা লেখাটি পাঠিয়ে দিন। নিচের ইমেইলে: khair.hrm@gmail.com; whatsApp # ০১৭১৫৩৬৩০৭৯ সরাসরি অফিসে /শো-রুমে এসেও লেখা জমা দেয়া যাবে। ______________________________________________________________ কালের প্রতিবিম্ব: অফিস/শো-রুম। বাড়ি: ১১, সড়ক: ০৩, সেক্টর: ০৬, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০। ফোন: ০১৭১৫৩৬৩০৭৯; ০১৮২৬৩৯৫৫৪৯ ইমেইল: khair.hrm@gmail.com; kalerprotibimbo@gmail.com পেজ: https://www.facebook.com/protibimboprokash ফেইসবুক: https://www.facebook.com/ProtibimboProkashBd ওয়েব: https://protibimboprokash.com

আরো পড়ুন

কর্ম খালি আছে; একুশে বইমেলা ২০২৫-এ কাজের সুযোগ! পদের নাম: এক্সেকিউটিভ (ফিমেল) বেতন ও সুবিধাদি: আলোচনা সাপেক্ষে। বইয়ের গন্ধ, মেলা প্রাঙ্গণের উচ্ছ্বাস, আর জ্ঞানের আলো ছড়ানোর পরিবেশে কাজ করার সুযোগ দিচ্ছে প্রতিবিম্ব প্রকাশ। একুশে বইমেলা ২০২৫-এ আমাদের স্টলে যোগ দিন সেলস এক্সিকিউটিভ হিসেবে এবং বইপ্রেমীদের সাথে কাজের অনন্য অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। আপনার কাজ কী হবে? • মেলায় আগত দর্শনার্থী ও ক্রেতাদের শুভেচ্ছা জানানো। • বই সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে তাদের বই কেনায় উৎসাহিত করা। • বইমেলার আনন্দঘন পরিবেশে আমাদের প্রকাশনীর প্রতিনিধিত্ব করা। আপনার যা থাকতে হবে: • শুধুমাত্র মেয়েরা আবেদন করতে পারবেন। • কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী। • বয়স…

আরো পড়ুন

কবি মো. নূরুল কাইয়ূম (ফারুক)’র কাব্যগ্রন্থ : রহস্যে ঘেরা জীবনধারা বইয়ের ধরন: কাব্যগ্রন্থ বইয়ের নাম: রহস্যে ঘেরা জীবনধারা বইয়ের লেখক: মোঃ নূরুল কাইয়ূম ফারুক প্রচ্ছদ: চারু পিন্টু প্রকাশক: প্রতিবিম্ব প্রকাশ প্রকাশকাল: অমর একুশে বইমেলা ২০২৫ বিনিময় মূল্য: ৩০০ টাকা। আইএসবিএন : 978-984-97972-9-6 সৃজনশীল লেখকের ঠিকানা: ____________________ প্রতিবিম্ব প্রকাশ অফিস/শো-রুম: বাড়ি ১১, সড়ক ০৩, সেক্টর ৬, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০। ফোন: ০১৭১৫৩৬৩০৭৯/০১৮২৬৩৯৫৫৪৯ পেইজ: প্রতিবিম্ব প্রকাশ-protibimboprokash ওয়েব: www.protibimboprokash.com

আরো পড়ুন

বিজয়ের উল্লাস ইফ্ফাত জাহান চৌধুরী সবুজের ভিতরে লাল রক্তে মিশে আছে বিজয়ের উল্লাস আজ হলো বিজয়ের ৫৩ বছর আনন্দে ভরে উঠুক সকলের প্রাণ দেশের জন্য দিয়েছে অনেক তাজা প্রাণ ঝরেছে অনেক রক্ত লাঞ্চিত হয়েছে মা-বোন তাদের প্রতি সম্মান জানিয়ে আমার প্রিয় বাংলাদেশ তোমাকে ভালোবেসে ভালো রাখবো এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে এগিয়ে যাবো সামনের দিকে তোমায় অনেক ভালোবাসি। _________________ সবাইকে মহান দিবসের শুভেচ্ছা ইফ্ফাত জাহান চৌধুরী ১৬/১২/২০২৪ .

আরো পড়ুন

শীতের চাদর মহিউদ্দিন মহি খন্দকার শীতে তর তর, কাঁপছে থর থর, সকাল সন্ধায় গায়ে চাদর, রাতে ঘুমালে কম্বল ধর। পানি ঠান্ডা, কুমকুম গরম পানি গলায় দিয়ে কর গর গর, মায়ের হাতের শিতল ও ভাপা শীতের পিঠা খেতে লাইন ধর। পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে রৌদ্রে গিয়ে দাঁড়িয়ে পড়, আধা লেবু দিয়ে রং চা খেয়ে পাঠশালায় যাওয়ার রাস্তা ধর।

আরো পড়ুন

বিভার কালো টিপ রেখা আক্তার পড়ন্ত বিকেল। সন্ধ্যা নামার তখনো খানিক বাকি। অস্তগামী সূর্যটা চারদিকে ছড়িয়ে দিচ্ছে আলো আর রঙের ফোয়ারা। ভর দুপুরের মতো সে আলো তাতিয়ে তোলার মতো নয়।আবার নয় ক্লান্ত পথিকের মতো ম্রিয়মান। ভ্রমণ ক্লান্ত সূর্য ততক্ষণে শরীর থেকে খসিয়ে ফেলেছে সবটুকু তেজোদীপ্ত প্রলেপ। তেজটুকুন এখন পোড়ানোর পরিবর্তে স্নিগ্ধতা ছড়াচ্ছে। পাহাড়ি পত্রপল্লবে পড়েছে তার স্নিগ্ধ আবির। চারপাশে সদ্য গজিয়ে ওঠা  কলাপাতা সবুজ পত্র পল্লবের ঘন বৃক্ষরাজি যেন নববধূর সরিয়ে ফেলা অবগুণ্ঠনের আড়াল থেকে উন্মোচন করেছে পেলব দেহশ্বর্য। বহুদিন পর এমন বিকেলের রূপ ঐশ্বর্যে মুগ্ধ না হয়ে উপায় ছিল না বিহানের। হবেই বা না কেন?  এমন একটা স্নিগ্ধ বিকেল…

আরো পড়ুন

ভুল বলেছি ? নাসরীন জাহান আমি আজীবন রাজনীতি সচেতন একজন মানুষ। প্রতিদিন পত্রিকা পড়তাম। রাজনৈতিক উপন্যাস লিখেছি কখনো কঠোর দেশের রাজনৈতিক অবস্থার সাথে রূপক রূপকথার মতো চরিত্র এনে। আমার যারা পাঠক তারা জানে, আমাকে যারা জানে তারা-ও জানে অন্তত এ দেশে যখন যে সরকার এসেছে , পক্ষে দাঁড়াইনি। জানি না এরপর যা লিখব,তার জন্য কত অন্ধ মানুষের উল্টোপালটা কথা শুনব। অবশ্য আর কত চুপ থাকব? আমি তুলনা করতে চাই না। কিন্তু একটা সিচুয়েশন বলতে চাই। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে বছর পেরিয়ে গেলেও কেউ অস্ত্র জমা দিচ্ছিল না। ৭২এর মেট্রিক পরীক্ষা বই আর অস্ত্র সামনে নিয়ে প্রায় সবাই দিয়েছিল। বুড়োরা বলছিল…

আরো পড়ুন

কবি হেলাল হাফিজ সাঈদা আজিজ চৌধুরী ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’—অমর এ পঙ্‌ক্তির রচয়িতা কবি হেলাল হাফিজ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। সংবাদসূত্রে জানা যায়, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে বাথরুমে পড়ে যান। তাঁকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। কবি হেলাল হাফিজের মতো এত বড় মাপের একজন কবি সম্পর্কে লেখার ধৃষ্ঠতা বা যোগ্যতা কোনোটাই আমার নেই। তবুও ব্যক্তিগতভাবে আমি তাঁর একজন ভীষণ ভক্ত হিসেবে কিছু লেখার তাগিদ মন থেকে অনুভব করছি। প্রেম ও দ্রোহের কবি শ্রদ্ধেয় হেলাল হাফিজ ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোণায়…

আরো পড়ুন

বরেণ্য কবি হেলাল হাফিজ আর নেই। প্রতিবিম্ব প্রকাশ পরিবারের পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা। কবি হেলাল হাফিজ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) শাহবাগে এক হোস্টেলে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন। হেলাল হাফিজের মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চলচ্চিত্র নির্মাতা শবনম ফেরদৌসী। তিনি বলেন, কবি হেলাল হাফিজ শাহবাগে যে হোস্টেলে থাকেন সেখানে মৃত্যুবরণ করেন। পরে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়া হয়। ১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোণার বারহাট্টায় হেলাল হাফিজের জন্ম। সেখানে স্কুল-কলেজের পড়াশোনা…

আরো পড়ুন

চলে গেলেন সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার: গতকাল চলেই গেলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার। আজ বৃহস্পতিবার সকাল আটটায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। প্রথম আলোকে খবরটি নিশ্চিত করেছেন পাপিয়া সারোয়ারের স্বামী সারওয়ার আলম। তিনি জানান, মরদেহ আজ বারডেমের হিমঘরে রাখা হবে। কাল জুমার নামাজের পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে। জানা গেছে, কয়েক বছর ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন পাপিয়া। গত মাসে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সর্বশেষ তেজগাঁওয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। সেখানে চিকিৎসাধীন ছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা হলো না, চিকিৎসকদের সব চেষ্টা ব্যর্থ করে চলে…

আরো পড়ুন