Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ

Mesut Özil দূর্দান্ত ছবি।  অসাধারণ মুখ ভঙ্গি আর যথাযথ জায়গায় পোজ ছবিটিকে আকর্ষনীয় করে তুলেছে এমন পোজ জাতি আগে দেখে নাই।ছবিটির অসাধারন ব্যাকগ্রাউন্ড আমার মনকে ছুয়ে গেছে।ছবিটি ক্যামেরার অসাধারন ব্যবহার হয়েছে।সঠিক ভাবে ফোকাস এবং ফ্রেমিং করা হয়েছে।এই অসাধারণ ছবিটি যে তুলেছে তাকেও ধন্যবাদ জানাই। নামীদামি ফোটগ্রাফারের অনুপ্রানীত করবে এই সকল ছবি।মডেল হিংসার কারণ হবে এই ছবি। ফেসবুকবাসী এমন ছবি আরো দেখতে চায়। রিয়েলদের এমন অসাধারন ছবি জাতি বারবার দেখতে চায়। সবশেষে কিছু আবেগিত সত্য কথা বলতে চাই।এত সুন্দর একটা ছবির পোস্টে কমেন্ট করতে পেরে আমি আজ আনন্দে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। প্রথমেই বলে নিতে চাই, পোস্টে কমেন্ট করাটা খুব সহজ কাজ…

আরো পড়ুন

নাতে রাসূল লক্ষ কোটি সালাম জানাই হে প্রিয় রাসূল (সা.) এমরান চৌধুরী আলো ছিল না ভালো ছিল না কালোই ছিল সব, মরুর বুকে কেউ শোনেনি পাখির কলরব। আকাশ ছিল, সে আকাশের রঙ ছিল না নীল সজীবতার ছোঁয়া ছিল না শুভ্র অনাবিল। ফুল ছিল না ঘ্রাণ ছিল না ছিল হরেক কাঁটা কেউ দেখেনি আরবদেশে নদীর জোয়ারভাটা। ঘর ছিল না থির ছিল না যাযাবরের মতো দিন কাটাতো রাত পোহাতো ছুটতো অবিরত। সুখ ছিল না সখ ছিল না লড়তো পরষ্পর ভাইয়ে ভাইয়ে হানাহানি ছিল জীবনভর। করতো পূজা দেব ও দেবীর রাখতো ঘরে মূর্তি দিন দুপুরে শরাব পিয়ে করতো যতো ফুর্তি। মানুষ ছিল হাজার…

আরো পড়ুন

সাহিত্য, সংস্কৃতির অঙ্গনকে শুদ্ধতর করে তোলেন কবি সাহিত্যিকেরা | তাদের সাহিত্য সাধারণ মানুষের হৃদয়ে কোনায় সৃষ্টি করে সুর সঞ্চারিত গানের অক্ষরের ভাণ্ডার | কবি কবিতায় পায়ের নিচের ঘাসকে যেমন রুপ দেন অলংকার দিয়ে |তেমনি রুপ দেন আকাশের গ্রহ-নক্ষত্রকে, কবি ও কলামিষ্ট আবুল খায়ের তার প্রতিটি কবিতায় অনুপম এক সতত ও আন্তরিকতা দিয়ে প্রকাশ করেছেন তার কবিতায় | হৃদয়ের ঐশ্বর্য মেশানো, নারী, প্রকৃতি, ঋতু বৈচিত্র, স্বদেশ, স্বাধীনতা, মানবতা, শ্রেণি বৈষম্য, তর্জনীর গর্জন , ধর্ষিতার আহাজারী, মনুষ্যত্ব, বেকারত্ব, হতাশা, শান্তির বার্তার, সুখ, দু:খের কেচছা, সৃতিময় দিন, সেকাল একালের দিন বদলের গান, রাষ্ট্র, আর জীবনের অর্থবহ মুল্যবান বিষয় গুলো প্রতিটি কবিংতায়, গল্পে দীব্যমান…

আরো পড়ুন

আঁধারের গালিচা পাতা রাত সেলিনা আখতার। আঁধারের গালিচা পাতা রাত দুর্গম দাম্ভিকতা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে নিশ্চুপ। জানালার শিকের মত আমি নিঃশব্দে দাঁড়িয়ে গুনে চলেছি নিয়তির ঘন্টা। টিকটিক করে এগিয়ে আসছে আগামীর আর্তনাদ! এইডসের মতো ভয়ার্ত করে দিচ্ছে জীবনের পথ চলা। আর আমি নুইয়ে পড়া নিয়তির সাথে ভঙ্গুর মনটাকে বেঁধে পেরিয়ে চলেছি সহস্র শোক । বাস্তবতার করিডর ভেঙে প্রতিমুর্তির মতো চেয়ে আছি আজীবন হারিয়ে চলা পথে। কি বিশাল শূন্যতা !! শুধু আপনেরই ছাড়াছাড়ি বাবা নেই!! স্নেহের জনক নানা নেই!! নানি ও রেখে গেলেন সমস্ত স্মৃতি। মুঠোই ধরা শক্ত হাত খসে পড়ছে একটার পর একটা। কেউ থাকবে না!! আঁধারের গালিচা পাতা রাত…

আরো পড়ুন

বই আলোচনা (বুকস রিভিউ): কবি ও কলামিষ্ট, জনাব আবুল খায়েরের কবিতার বই ১।  দীর্ঘশ্বাসের সাথে বসবাস ২।  অসহিষ্ণু পৃথিবীর বুকে। কবি আবুল খায়ের। কবিতা মনের কথা বলে ।কবিতার মাধ্যমে একজন কবি সহজেই দেশ, কাল,সমাজ, সংসারের সুখ.দুঃখ, আনন্দ বেদনার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে পারেন । আমরা কবি, আবুল খায়েরের লেখা কবিতায় তাহারি আন্তরিক প্রয়াশ দেখতে পাই । তিনি তার বলিষ্ঠ ভাষা, বাক্য ও শব্দ চয়নের মাধ্যমে তার লেখা,”দীর্ঘশ্বাসের সাথে বসবাস”এবং “অসহিষ্ণু পৃথিবীর বুকে” কবিতার বই দুটোতে ভালোবাসা ও আন্তরিকতার সাথে হৃদয়ে সব মাধুরী দিয়ে এক অনবদ্য সৃষ্টির প্রকাশ ঘটিয়য়েছেন । বিশেষ করে তার কবিতার অন্তমিল গুলি প্রাণ ছুঁয়ে যায় । তার কবিতায়…

আরো পড়ুন

কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন জানাচ্ছেন তাঁর শৈশব স্মৃতি: কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের জন্ম ১৯৪৭ সালের ১৪ জুন রাজশাহী শহরে। সাত ভাইবোনের মধ্যে তিনি চতুর্থ। প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে। তিনি দীর্ঘকাল বাংলা একাডেমিতে চাকরি করেছেন। একাডেমির পরিচালক পদে থাকা অবস্থায় তিনি অবসর গ্রহণ করেন। পরে সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির। কথাসাহিত্যিক ও প্রাবন্ধিক হিসেবে সেলিনা হোসেন বাংলার লোক-পুরাণের উজ্জ্বল চরিত্রসমূহকে নতুনভাবে এনেছেন। তার উপন্যাসে প্রতিফলিত হয়েছে সমকালের সামাজিক ও রাজনৈতিক দ্বন্দ্বসংকটের সামগ্রিকতা। লিখেছেন ছোটদের জন্যেও। তার লেখার জগত বাংলাদেশের মানুষ, জীবন সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য। জীবনের গভীর উপলব্ধির প্রকাশকে তিনি শুধু কথাসাহিত্যের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখেননি, শাণিত ও শক্তিশালী গদ্যের নির্মাণে…

আরো পড়ুন

সোনালী কাবিন – আল মাহমুদ | Sonali Kabin-al mahmud ১ সোনার দিনার নেই, দেনমোহর চেয়ো না হরিনী যদি নাও, দিতে পারি কাবিনবিহীন হাত দু’টি, আত্মবিক্রয়ের স্বর্ণ কোনকালে সঞ্চয় করিনি আহত বিক্ষত করে চারদিকে চতুর ভ্রুকুটি; ভালোবাসা দাও যদি আমি দেব আমার চুম্ব্ন, ছলনা জানিনা বলে আর কোন ব্যবসা শিখিনি; দেহ দিলে দেহ পাবে, দেহের অধিক মূলধন আমার তো নেই সখি, যেই পণ্যে অলঙ্কার কিনি । বিবসন হও যদি দেখতে পাবে আমাকে সরল পৌরুষ আবৃত করে জলপাইর পাতাও থাকবে না; তুমি যদি খাও তবে আমাকেও দিও সেই ফল জ্ঞানে ও অজ্ঞানে দোঁহে পরস্পর হব চিরচেনা পরাজিত নই নারী, পরাজিত হয়না কবিরা;…

আরো পড়ুন

কবিতা : ধূসর জীবন আমার —/ আবুল খায়ের জীবন যেমন যাচ্ছে কেটে যেতে দেয়া হোক চোখের জলেই হবে দূর মনের যত শোক আঁধার কেটে আলো এসে তবে ভোর হোক তুমি যদি শান্তি পাও আমার কষ্ট দেখে আমিও তাই কষ্টকে নিলাম গায়ে মেখে রঙ্গিন আলোয় কাটুক দিন জয় তোমার হোক প্রণয় নেশা থেমে একদিন, প্রাণে প্রেম জাগুক মরণ আসুক, ধূসর জীবন ধূসরে পড়ে থাকুক। _______________________ পতিতা আবুল খায়ের নেতারা সব পতিতা, আর পতিতারা শাসক জনগণ সব কেনা দাস, শীতের লেপ তোষক। ভদ্রতা নম্রতা ছাড়ো, আমজনতার গুষ্ঠি মারো! আরো চাই আমি আরো, হোক নিজের পোয়াবারো। অতি দরদি তুমি অধিপতি, মান্যবর সমাজপতি কতো…

আরো পড়ুন

আত্মত্যাগ-মানবতা এবং হতাশা দূরীকরণে ‘ঈদুল আযহা’ মহিউদ্দিন বিন্ জুবায়েদ কবির ভাষায়— ঈদুল আযহা এলো আবার মনের পশুর সাথে.. টাকার পশু কুরবানি দাও বিলাও গোস্ত হাতে।” আত্মত্যাগ ও মানবতার বার্তা নিয়ে প্রতিবছর বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সামনে হাজির হয় একটি ধর্মীয় উৎসব ‘ ঈদুল আযহা’। যা জিলহজ্ব মাসের দশ তারিখে   বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ইবাদাতের মাধ্যমে পালিত হয়। মক্কা নগরীর জনমানবহীন ‘মিনা’ প্রান্তরে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার দুই আত্মনিবেদিত বান্দা হযরত ইবরাহীম( আঃ) ও  হযরত ইসমাঈল( আঃ) আল্লাহর কাছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণের মাধ্যমে তুলনাহীন ত্যাগের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন, তারই স্মৃতিচারণ হচ্ছে ‘ঈদুল আযহা’ বা কুরবানির ঈদ। কবির ভাষায়— “দিবে পুশু…

আরো পড়ুন

বানান সমাচার কি না/কিনা/কীনা/কী না না কি/নাকি/না কী এই শব্দগুলো ব্যবহারে অনেকেই বিড়ম্বনায় পড়ে।  আসুন বিস্তারিত জেনে নিই। ———————————————- ★ কি না সন্দেহসূচক, বিতর্কমূলক, অনিশ্চয়তা এবং প্রশ্নবোধক অর্থ প্রকাশে “কি না” ব্যবহৃত হয়। যেমন: ১. সে টাকা দেবে কি না জানি না। (সন্দেহসূচক অর্থে) ২. আমার লেখায় কোনো ভুল আছে কি না বলো। (বিতর্কমূলক অর্থে) ৩. তুমি যাবে কি না? (প্রশ্নবোধক অর্থে) ৪. তিনি প্রচ্ছদটা আঁকবেন কি না বুঝতে পারছি না। (অনিশ্চিত অর্থে) . ★ কিনা “কিনা” শব্দটির নির্দিষ্ট অর্থ নেই। এটি মূলত বাক্যালঙ্কার হিসাবে ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ, যে শব্দটি না থাকলেও বাক্যের অর্থ পরিবর্তন হয় না, তাই বাক্যালঙ্কার। যেমন:…

আরো পড়ুন