জন্মভূমি স্বাধীন আসাদ সারাদিন দেখে দেখে দেশের ছবি মাঝ রাতে একা একা কাঁদেন কবি “ওগো মোর জন্মভূমি কেন নীরবে কাদোঁ তুমি” তোমার বুকে একী সাজ অগনিত মানুষের লাশ কষ্টকফিনে শুয়ে তুমি হয়ে গেছো জীবন্ত মমি বাজবে আর কতদিন মায়ের বুকে করুন বীণ অচল মানুষ বেশি দামি বোবা হয়ে গেছি আমি।
Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর জন্মদিন আজ।: ১৯৬৪ সালের ৬ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন দেশের প্রথম এই নারী স্পিকার। নোয়াখালীর চাটখিলের সিএসপি অফিসার ও বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব রফিকুল্লাহ চৌধুরীর কন্যা শিরীন শারমিন। আর মা প্রফেসর নাইয়ার সুলতানা ছিলেন ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য। স্বামী সৈয়দ ইশতিয়াক হোসেন ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানির পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। ২০১৩ সালের এপ্রিলে শিরীন শারমিন চৌধুরী নবম জাতীয় সংসদে নারী স্পিকার হিসেবে নির্বাচিত হন। ৪৬ বছর বয়সে তিনি সর্বকনিষ্ঠ স্পিকাররূপে সাবেক স্পিকার ও বর্তমান রাষ্ট্রপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদের স্থলাভিষিক্ত হন। এর আগে তিনি বাংলাদেশ সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০১৮ সালের ৩০…
ভাবছো তুমি ঝুমঝুম অগ্নিশিখা ভাবছো তুমি… ভাবছো তোমায় ভুলে গেছি দেখছি না আর স্বপ্নে তোমায় ভাবছি না আর তোমার কথা কোথাও তোমায় খুঁজি না… তুমিও যে রোজ সকাল বিকাল আমার উপর নজর রাখো চুপি চুপি আমায় দ্যাখো ভাবছো আমি বুঝি না? তুমি যখন ব্যাকুল হয়ে নাকের উপর চশমা এঁটে খোঁজো আমায় এদিক ওদিক না পেয়ে হয় মনটা ভারী… তখন তুমি তুফান তোলো কুঁচকে ভুরু, ফুলিয়ে নাক মনে জমে রাগের পাহাড় সবই আমি বুঝতে পারি… পায়ের উপর পা তুলে আর হাতটি তুলে মাথার উপর শুয়ে যখন আমায় ভাবো যাতে আমি টের না পাই… মনে মনেই ডাকো আমায় ফিসফিসিয়ে নাম টি ধরে…
শেরপুর জেলার ইতিহাস ঐতিহ্যকে তুলি ধরতে কবি লেখ কদের সমন্বিত উদ্যোগ: সঙকাবিল
LONGING IS BELONGING =THE STORY THEN AND NOW Sitting upright in my balcony is the mellow autumnal sun, and my sun kissed thoughts coerces to trace that tangerine colored memory. Your bidding goodbye in that dulcet autumn sunset, your words “longing is belonging” in that crisp ringing tone… wringed my soul then; The moment felt parched as if the massive Sahara had crept within me. But from then on your words became my soliloquy; That long longing at length found an oasis that made the Sahara look so enchanting. The Saharan landscape within me then looked like a luminous meadow…
উৎসর্জন হাসান ওয়াহিদ ৫ অক্টোবর ২০২১ এক ফালি মেঘ অঙ্গের বসন করে আকাশ যখন দাঁড়িয়ে তখন সকালের দোয়েল ছোট ছোট ছুরি হয়ে কেটে দেয় অন্ধকার। আমার চিন্তনে কোনো পরাভব না-রেখে নিজের শরীরকে দু’হাতে আলিঙ্গন করে আয়নার সামনে দাঁড়াই অভিবাদনের ভঙ্গিমায়। আবারও দেখিে — মধ্যবিত্ত অন্ধকার ছাপিয়ে পৃথিবীর আলোর বিভোর সম্প্রীতি। ভাবি,পৃথিবীতে বহুবারই রোদ তীব্র হলো সে রোদ কি শুষে নেয় যাবতীয় স্মৃতি-কোপানো অশ্রুজল, নমনীয় নদী আর নতুন বৃষ্টি? দিনশেষে টুকরো রাত মুখে নিয়ে পাই চন্দ্র বিনা রজনীর তপ্ত স্মৃতির স্বাদ — আকাশের দিকে তাকালে মনে হয় প্রতিটি তারার ওপরে দাঁড়িয়ে একটি করে বাকহীন দেবদূত। স্মৃতিচিহ্নে ছায়া-ছায়া দাগ মেখে শুষে নেয়া…
একবার ডাক দিয়ে দেখো বেদুইন পথিক একবার ডাক দিয়ে দেখো কেমন এক পৃথিবী আকুলতা নিয়ে উবু হয়ে বসি তোমার সামনে তোমায় সাষ্টাঙ্গে প্রণামার্থে। মুক্ত বিহঙ্গের জীবন ত্যাজিয়া দেখো কেমন উচ্ছল আকুলতায় সানন্দে বন্দিত্ব বরি। তোমার সে ডাকের অপেক্ষায় নিশাচরের মতো জেগে কাটাই রাত, তোমার ডাকের ক্ষীণ আশায় নিবিষ্ট সাধনায় মজি হরেক স্বপ্নে সাজাই হৃদয়ের তপোবন। একবার ডেকেই দেখো না কতটা কাছে আসি তোমার কতোটা কাছাকাছি হই তোমার! যতোটা কাছে এসে আদম পড়তে পেরেছিলো হাওয়ার অস্থির দুচোখে পৃথিবীর প্রথম সমর ইশতেহার। যতোটা সান্নিধ্যের জন্যে মজনু হয় শহিদ প্রেমিক আমি তার চেয়েও কাছে চলে যাবো তোমার। একে একে হয়ে যাবো আরেকটি এক।
ফরিয়াদ মোহাম্মদ আবদুল কাইয়ুম রচনাঃ ২৯.০৯.২০২১ খ্রীঃ অবলা কমলার সামন্ত মেয়ে অবন্তী জীবনের হাটে কষ্ট করে বিকিকিনি দিনরাত, শিউলী ঝরা সাজের বেলা নিত্য দেখেছে সে দেখেনি কভু সূর্য রাঙা প্রভাত, দু’মুঠো সুখের আশায় কত বার স্বপ্নের হার কত সয়েছে প্রতিঘাত। নির্লজ্জের মত দক্ষিণা বেহায়া বাতাস কেড়ে নিয়েছে মাথার উপরের সদয় হাত, পাড়ার উঠতি বেজন্মাদের কাছে খুয়েছে অকালে সে জাত! যৈবতি কন্যা আশায় বেধেছে বুক, মুখ ও মুখোশের নরপশুদের কতল করবে কেহ, সেদিন রক্ষা পাবে বাড়ন্ত বাহানায় রূপবতীর অস্পর্শ দেহ যেনো এক মোহ! কাজীর বিচারে হয়ে যাবে পার জীবন যৌবনের বেদখল হবে না তো আর! হে ইশ্বর নেও তুলে নিজের হাতে…
নোনাজল তাহেরা খাতুন বাকহীন শব্দে ভাসে বিরহী মন মনে পরে পুরোনো দিন কষ্টের নোনাজলে সাঁতরে বেড়ায় শূন্যতার ভেলা তুমিবিহীন। চোখে চোখে হয়না কথা ভাসেনা স্বপ্ন কল্পনায় ভাসাবো সুখের নাও দুজনে ডুবে যাবে না বেদনায়। বিরহে প্রেম সত্য চিরদিন মিলনে ঢাকে যন্ত্রণায় প্রেম আর মোহ এক নয় নিঃশব্দে তাই কাঁদায়। না পাওয়ার জ্বালা সয়ে যায় মানিয়ে সময়ের টানে পেয়ে হারানোর ব্যথা কাঁদে মৃত্যু ডেকে আনে। একতরফা প্রেম হয়না কখনো সে হয় মরিচিকা উজ্জ্বল আলোর নীচে শুধুই কালো বেদনারেখা। দেহের লোভে প্রেম থাকেনা নফসের লীলাখেলা খায়েস মিটিয়ে যায় পালিয়ে ডুবায় প্রেমের ভেলা। বিকেল,, ৫.০০ ৫.১০.২০২১
শত্রু আলমগীর হোসেন আরিফ শত্রু তোমরা আছো বলেই পড়ছে ধরা ভুলগুলো, চোখের সামনে আসছে ভেসে দূর্বলতায় ভরা গুনগুলো। গুনগুলোকে শক্তি ভেবে গর্ব করছি নিয়মিত, দোষগুলো সব সামনে এনে, করছো আমার মাথা নত। শত্রু তোমরা পরম বন্ধু, চোখের কোণে রাখো মোরে এই ধন্যবাদ টা শেষ হবে না, কৃতজ্ঞতা সারাজীবন ধরে। কাছের মানুষগুলোও অচেনা হয় জীবনের ব্যস্ততাতে তবু তোমরা ছেড়ে যাওনা, কুৎসা গুলো থাকো রটাতে। তোমরা আমায় হিংসা করো, ঘৃণাও কিছুটা করো তোমাদের ভয়ে কখনো কখনো থাকি জড়োসড়ো। হিংসা, ঘৃণা আর কুৎসা গুলোয় হই আমি দূর্বিষহ, সুখের খোঁজে মাঝে মাঝেই ছেড়ে যেতে চাই এই গ্রহ।
