জনপ্রিয় অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রোববার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। মৃত্যুকালে এ বরেণ্য অভিনেতার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। দেশের জনপ্রিয় অভিনেতা মাহমুদ সাজ্জাদ আর নেই। আজ (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। অভিনেতার ভাই ম. হামিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি করোনা পজিটিভ ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়েছিলো। তারপর কোভিড নেগেটিভ আসে। কিন্তু করোনা পরবর্তী জটিলতার কারণে আবারও তাকে আইসিইউতে নেওয়া হয়েছিলো। অবশেষে আজ না ফেরার…
Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ
এক একটি বিনিদ্র রজনী তাহমিনা বেগম যেন আজদাহা গিলে ফেলে সুখ অতল গহ্বরে হারিয়ে যায় গিরীখাতের মতো অজগরে মুখ কোজাগরী চাঁদ নৃত্য করে চোরাবালির ফাঁদ উন্মুখ তিমিরের হিম বাহুবলী খেলে জোরে সর্পিল নৃত্যে মৃত্যু কূপ এতো এতো বাধার প্রাচীর ঢোল কলমীর মতো ঝোপ হেরে যেতে যেতেও জিতে যাওয়া মনের খোরাক গীত নৃত্যে রসে বোধ রজনী তিমির হতে ফিকে হয় আকাশ পরী নামায় স্নিগ্ধ ভোর শিউলির মিষ্টি গন্ধের মাদকতায় কেমন লাগে ঘোর খোলে শৈল্পিক দোর বৃথা যায় না বিনিদ্র রজনী কি এক মন্ত্র বলে হৃদয় মাতায় শব্দেরা গুনগুন করে কড়া নাড়ে এভাবেই সৃষ্টি গোনে প্রহর সুরের অপেক্ষায়।।
Dragi, copii!… Dragi, copii!… Iubiți părinții!… Peste ani, ca ei veți fi! Cu păr nins, și gânduri multe, Socotind viața de-o zi. Pentru voi au pus un soare Pe un cer cu vânt și ploi. Ca în viață, cu răbdare, S-aveți aripi pentru zbor. Nu lăsați minuni din viață Să treacă pe lângă voi! Faceți din ele, speranță! Bucuria zorilor. Strângeți-i ca pe o floare, Lângă inimă, cu dor! Rând pe rând, faceți lumină, În tristețea ochilor lor. De au fost vre-odată repezi Cu-ale voastre rugăminți, Nu uitați: un suflet iartă ! Nu-i ușor să fiți părinți. Câte au luat…
চরিত্রহীন উপন্যাসের সংক্ষিপ্ত বই আলোচনা বা রিভিউ:- বই আলোচনা: তসলিমা হাসান বিচিত্র নারী মনস্তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য, বহুমুখী প্রেম, জীবনাচরণ, সামাজিক ও ধর্মীয় নানান নিয়ম নীতি নিয়ে লিখিত “চরিত্রহীন”উপন্যাসটি। সাহিত্যের ছাত্র হিসেবে শরৎ চন্দ্রের বিখ্যাত চরিত্রহীন উপন্যাস টি পড়েছি কয়েকবার, আজকে আবার অনেক আগ্রহ সহকারে উপন্যাসটি পড়ে বুঝলাম যে আসলে মানুষের আশা- আকাঙ্ক্ষা,কামনা-বাসনা, মানসিক প্রশান্তি ও সর্বোপরি ভালো থাকা এসবই অনেকটায় ভালো বোঝাপড়া ও সুস্থ জৈবিক চাহিদার উপরে নির্ভরশীল। যখন এটা ব্যহিত হয় তখন হয়ে যায় আমরা চরিত্রহীন। এটাকে ধর্মীয়, নৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে আমরা নাম দিয়েছি চরিত্রহীন। চরিত্রহীন উপন্যাসের প্রথম অংশের নায়িকা বিধবা সাবিত্রী, তার বয়স ও জৈবিক চাহিদা আছে,…
গল্প: অন্তর্বাস সুচেতনা বর্ধমানের দাস পাড়ার মেয়ে প্রিয়াঙ্কা…. সবাই পাড়ায় ওকে প্রিয়া বলেই ডাকতো। খুব ডানপিঠে, হুল্লোরবাজ মেয়ে ছিল সে। সবাই কে নিয়ে একসাথে মজা করতে খুব ভালোবাসতো প্রিয়া। ছোট থেকেই পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে নাচ,গান শুনতো ও সব কিছুতেই পাড়ায় সে যোগদান করতো। আস্তে আস্তে প্রিয়া বড়ো হতে থাকে। কৈশরে পা দেবার পর প্রিয়া আস্তে আস্তে পরিবেশের সাথে, সমাজের সাথে মিশতে থাকে ও বুঝতে পারে তার নিজের আত্মসৌন্দর্য কে। ১৬/১৭ বছরে যেই পড়লো তখন থেকেই এক মানসিক ভাবে ভেঙে পড়তে লাগলো। প্রিয়া যে আর ছোট নেই, বন্ধু বান্ধব দের সাথে নানা রকম হাস্যকৌতুকের পাত্রী তাকে হতে হচ্ছিল প্রতিনিয়ত। এদিকে গ্ৰামে…
কলঙ্কিনি: নাজনীন সুলতানা ধারাবাহিক গল্প: পর্ব: ০৩ দুদিন হচ্ছে খাওয়া-দাওয়ায় অনেক অরুচি হয়ছে।হৃদয়ের ফোন আর মেসেজের জন্য শুভ্রকে দিয়ে সিমটা পাল্টে ফেললাম। আরিয়ানের সাথে এখন টোটালি কথা বলা বন্ধ। এখন নিজেকে বাঁচার উপযোগী করতে হবে।তাই শুভ্রকে বললাম আমাকে একটা চাকরি ম্যানেজ করে দিতে কিন্তু আন্টি এতে মানা করছে।কোন ভাবে বোঝাতেই পারছিনা আমি তাকে,,সে চায় আমি তার মেয়ের মতো তার পাশে থাকি বাট এই কথাটা আমায় সায় দিচ্ছেনা। শুভ্র ও আন্টিকে বোঝাতে পারলো না,,তাই এখন বাড়ির রান্নার কাজ আমি নিসি কারণ আন্টি অনেক অসুস্থ। বিকেলে,,, বসে বসে ফোন গুতাচ্ছি,,,নিউ ফেসবুক আইডি খুললাম আগেরটা ডিলিট করে দিলাম।হঠাৎ আন্টি এসে হাজির।।আমার পাশে বসলো,,…
‘বঙ্গবন্ধু ও একাত্তরের গল্প’ বইয়ের প্রচ্ছদ ও নামলিপি করে পুরস্কার জিতুন স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ উদযাপনের অংশ হিসেবে ‘ভাবনার খোরাক’ শ্লোগানকে ধারণ করে ‘নয়েস পাবলিকেশন’ ১৪ই ডিসেম্বর ২০২১ইং প্রকাশ করবে শিশুসাহিত্যিক মোহাম্মদ অংকন সম্পাদিত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশু-কিশোর গল্প সংকলন ‘বঙ্গবন্ধু ও একাত্তরের গল্প’। উক্ত বইয়ের প্রচ্ছদ ও নামলিপির জন্য প্রচ্ছদশিল্পী ও নামলিপিকারদের নিকট মানসম্মত প্রচ্ছদ ও নামলিপি আহ্বান শুরু হয়েছে। শিশুসাহিত্যিক মোহাম্মদ অংকন জানান, ‘একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ বাঙালি জাতির অন্যতম অনুষঙ্গ। বাঙালির স্বাধীনতা অর্জনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অনস্বীকার্য। তাঁর প্রতি আমাদের আজন্ম ঋণ। দেশব্যাপী মুজিববর্ষ উদযাপনের লক্ষ্যে বিভিন্ন প্রকাশনা চলছে। ‘বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষ গ্রন্থমালা’র অংশ…
প্রস্রবিত যাহা সৈয়দা রুবীনা ১৯/১০/২০২১ খ্রী. চির সুন্দর হে মানব কবিতায় যা কল্যাণময় চির জাগ্রতময় বাণী হোক আগামী সদা জীবনময়। জলের স্বচ্ছ ধারা হোক স্রোতোময় পিপাসা নিবারণে কন্টকময় পাপাতুর লোভী নিপাতীতে জাগ্রত নয়নে । কামাক্ষুর ক্ষুরধার কাম্য নহে জগৎময় সংসার উড্ডয়ণে ঠকবাজ ধান্দাবাজ ঘৃণিত নিপতিত ধ্বিক চরণে। ধর্মান্ধ ঐশ্বরিক বর্বচিত অসভ্য অণুপীয় অসুরীয় নির্লিপ্ততায় হেনকালে কেহ পেয়েছে কি মান? বিভেদ ধূর্ততায়। শুধরাও যদি তব হেনকালে কেহ সাধারণ হাসিমুখে নতোতায় মনে রাখবে মরুময় প্রান্তর তোমায় ক্ষীণময় নীভুকাবেলায়। প্রস্রবিত যাহা শীতল বা গরমে জলপ্রপাত জ্বালাময়ী গন্তব্যে দ্রাব্যতায় নাব্যতায় দ্রবীভূত সভ্য ইতিহাস প্রস্ফুটিত বৈভবে। তোমাতে আমাতে রক্তময়ী জাতে ভেদাভেদ ললাটের রুদ্র চিহ্নে আকাশময়…
ভালোবাসায় অমরতা কৃষিবিদ মীর মোঃ মুনিরুজ্জামান ২১/১০/২০১৭ খ্রিঃ মহান আল্লাহর দান, করতে অশেষ কল্যাণ, মানব সৃষ্টির যন্ত্র, দিলেন ফুঁকে কঠিন মন্ত্র! আদম হাওয়ার প্রাণে, ভালোবাসায় টানে, জীবন নদীর বাঁকে, ভালোবাসাই থাকে, পেলে ভালোবাসা, জাগে বাঁচার আশা! ভালোবাসায় বন্ধু, উতরে যায় মহা সিন্ধু! স্নেহ সিক্ত বুকে, সবাই থাকে মহা সুখে, নইলে মনের শোকে, মরে যে ধুঁকে ধুঁকে! ভালোবাসার জোরে, বিশ্ব ভূবন ঘোরে! অভাবে হয় ক্ষতি, বাড়ে সবার দুর্গতি! জীব কল্যাণের ব্রত, থাকলে অবিরত, দয়া, মায়া, প্রীতি, হবে সবার উন্নতি! দয়ার অভাব হলে, সুন্দর এ ভূতলে, হিংসা, যুদ্ধের যাতা, লুটায় মানবতা! ভালোবাসা, দয়ায়, শান্তি নামে ধরায়, দুঃখ, ঝঞ্ঝাটের ত্রাতা, পাবে অমরতা!!
হোক আসাদ বিন হাফিজ যে খুনী তার ফাঁসি হোক সে রানী বা দাসী হোক। শুভংকরের মাসী হোক বাড়ি মক্কা, কাশী হোক। ফাঁসি হোক তার যে খুনী বেঁচে যাক সে, যে গুণী। কিল দিলে সে খাক কুনি হোক শ্রীকান্ত হোক রুনী। যে খুনী তার হোক ফাঁসি তার কপালে ধিক রাশি খোকার মুখে ফিক হাসি সব খুনীদের হোক ফাঁসি। খুনীর দোসর সব খুনী বলে গেছে সাগর রুনী ভাবিস না তুই দেশবাসী খুনীর ঠিকই হয় ফাঁসি।
