Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ

কেস স্টাডি ১. নাম প্রকাশ করছিনা । খবরটি আৎকে দেওয়ার মতো দেশের ্একজন নামকরা চিকিৎসক এবং ওনার স্ত্রীও একজন নামকরা চিকিৎসক । দু’জনের কর্মব্যস্ততায় দেশের সবচেয়ে বড় মেবিকেল কলেজটি যেন প্রাণবন্ত হয়ে উঠত।কিন্ত একদিন প্রিয়তমা স্ত্রীর স্তনে টিউমারের কথা শুনে হঠাৎই চমকে গেলেন ডাক্তার । সাথে সাথেই স্ত্রীকে গালমন্দ করলেন এবং এর বিশেষ ব্যবস্থা নিতে বিলম্ব করলেন না। কেন স্টাডি ২.সদ্য বিশ্ববিদ্যালয় পাস করা উর্মি। বি সি এস পরীক্ষার প্রস্তুতিতে ভীষণ ব্যস্ত। অনেক দিন ধরেই তার বা স্তনটা ব্যথা করছে কিন্তুসে দিকে তার খেয়াল নেই। এখাবে বেশ কয়েকদিন তার কেটে গেল । কিন্তু পরীক্ষার দিন আসতেই তার বা স্তনে প্রচন্ড…

আরো পড়ুন

খুকির বায়না রাশিদা আক্তার খুকি যাবে নানু বাড়ি ধরেছে সে বায়না, কিনে দিতে হবে তারে লাল জামা আয়না। লাল জামার সাথে সাথে লাল জুতো চাই, লাল ফিতা লাল টিপ তাও যেন পাই। এসব কিনে না দিলে নানু বাড়ি যাবে না, বাবার সাথে আড়ি তার ভাত সে আজ খাবে না।

আরো পড়ুন

বালিশ তুই কার? সেলিম ইসলাম খান হায়রে বালিশ! শুধাই তোরে বল না তুই কার? তোর তলাতে পিস্তল কেন বল নারে আবার। বালিশ শুধু মুচকি হাসে আমি মরি ত্রাসে, ঘাম নয়রে রক্ত বেরোয় এই বুকের ঘাসে। অমনি পাশে গর্জে ওঠে ঘুমাও তাড়াতাড়ি, কি আর করি বালিশ সাথে তখনি দেই আড়ি। ভাবছি তবু ঘুমিয়ে গেলে গালে কেন পালিশ? ঘুমহীন এই রাত যে গেল কারে করি নালিশ! বালিশও নয় পালিশও নয় মানবে না কেউ শালিশ! অবশেষে নিজের গালই করতে হল মালিশ!

আরো পড়ুন

আব্দুল আলীম এর জন্মদিনে বিনম্র শ্রদ্ধা জন্ম: জুলাই ২৭, ১৯৩১, তালিবপুর গ্রাম, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিমবঙ্গ মৃত্যু: সেপ্টেম্বর ৫, ১৯৭৪ “সব সখীরে পার করিতে নেব আনা আনা” কিংবা, পরের জায়গা পরের জমিন, নাইয়া রে নায়ের বাদাম তুইলা, সর্বনাশা পদ্মা নদী, হলুদিয়া পাখী সোনারই বরণ, এই যে দুনিয়া কিসেরও লাগিয়া, দোল দোল দুলনি রাঙা মাথায় চিরুনী, দুয়ারে আইসাছে পালকি নায়রি গাও তলো, মনে বড় আশা ছিল যাবো মদীনায়, এমন সব গানের ভেতর দিয়েই বেঁচে আছেন তিনি। কখনো, কোনকালেই বাংলা গানের ভূবণ থেকে হারিয়ে যাবেননা আব্দুল আলীম। বাংলা ভাষাভাষী মানুষের কাছে যাঁকে পরিচয় করিয়ে দেবার কোন অবকাশ নেই। বাংলা লোক সংগীতকে তিনি নিয়ে গেছিলেন…

আরো পড়ুন

খুকুমনি আজিজুন নাহার আঁখি আম পাকে জাম পাকে পাকে কলা লিচু, খুকুমণি রাগ করেছে খায় না সে কিছু। চাই তার লাল জামা চাই লাল ফিতে, সব কিছু না পেয়ে চায় না সে খেতে। মা বলে সব দিব রাগে না মামণি, খুকু বলে বাবাকে এনে দাও এক্ষুনি। বাবা যাবে হাটেতে জামা ফিতে আনতে, তাই দেখে খুকুমণি সাথে চায় যেতে। টুকটুকে লাল রঙে খুকুমণি সাজছে, খুশিতে সে চারদিকে ঘুরে ঘুরে নাচছে।

আরো পড়ুন

আসুক নূতন ক্ষণ খোদেজা মাহবুব আরা ২৭—০৭—২০২১ ইং জীবন ব্যাপ্ত আকাশ নক্ষত্র স্বপ্ন বিলাসে দুঃস্বপ্ন ছেয়ে থাকে দীর্ঘ আভাসে আকন্ঠ গড়লে বিষাক্ত জীবনের অন্ধকার থাবা দৃপ্ত অহংকারে আজন্ম নীল পরিসেবা। পার্থিব জীবন তৃপ্তিহীন এক অন্য অন্ধকার আলোহীন সব দ্বার রুদ্ধ তার লাভ ক্ষতির হিসেবেই কেটে যায় দিন জীবনের কাছে জমে আছে ঋণ। প্রকৃতির কাছে সপে দেয়া ক্লান্ত হৃদয় বিষন্ন সন্ধ্যায় ধূসর মনে হয় নতজানু প্রার্থনায় তাই নত মোর মন নূতন সম্ভাবনায় আসুক নূতন ক্ষণ।

আরো পড়ুন

সুলাইমান (আ.)-এর বিস্ময়কর রাজত্ব ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক পবিত্র কোরআনে নবী সুলাইমান (আ.)-এর রাজত্ব সম্পর্কে আল্লাহ বলেন, ‘আর সুলাইমানের রাজ্যে শয়তানরা যা আবৃত্তি করত তারা তা অনুসরণ করেছে। আর সুলাইমান কুফরি করেনি; বরং শয়তানরাই কুফরি করেছিল। তারা মানুষকে শিক্ষা দিত জাদু।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১০২) আয়াতে উল্লিখিত ‘মুলকে সুলাইমান’ শব্দ যুগলের অর্থ ‘সুলাইমানের রাজ্য’। সুলাইমানি রাজ্যের গোড়াপত্তন : নবী ইউশা ইবন নুন (আ.) যুদ্ধের মাধ্যমে আমালিকাদের পরাস্ত করে পবিত্র ভূমি ফিলিস্তিন ও বায়তুল মুকাদ্দাসে প্রবেশ করেন। ইউশা (আ.) পবিত্র ভূমি বিজয় করার পর তথাকার ভূমি বনু ইসরাঈলের মধ্যে বণ্টন করে দিয়েছিলেন এবং তাদের পারস্পরিক বিবাদ মীমাংসার জন্য কাজি বা…

আরো পড়ুন

অনেকে নামের আগে হাজি লিখে থাকেন। ড. আসিফ নজরুল আদালতে সাক্ষীর কাঠগড়ায় নাম জিজ্ঞেস করলে বলে হাজী অমুক। আসলে হাজী কারো নাম হতে পারে না। নামের অংশও হতে পারে না। পিতা মাতা জন্মের পরে সন্তানের যে নাম রেখে থাকেন মূলত সেটিই তার নাম। যারা হজ্বব্রত পালন করতে পবিত্র বাইতুল্লায় যায় তাদের যাত্রাকালীন এবং হজ্ব পালন করা কালীন ওই সময় টুকুকে হাজী বলে সম্বোধন করা হয়। হাজী মানে হজ যাত্রী (pilgrim)। অনেকে এই যাত্রাপথ থেকে ফিরে এসেও নিজেকে হাজী নামে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করেন। নামের আগে হাজি না লিখলে বা হাজী বলে সম্মোধন না করলে রাগ করেন। এমনকি ঝগড়া পর্যন্ত বাধিয়ে…

আরো পড়ুন

উদিত হৃদয় মুহম্মদ নূরুল হুদা (মুনূহু) দিন নেই রাত নেই মুখোমুখি আমার সময়, দিন নেই রাত নেই মুখোমুখি তোমার সময়; অহনা গহনে টানে, তুমি টানো অধিক ভেতর, ভেতরে-বাইরে আছি, মুখোমুখি দুই চরাচর। ভালোবেসে কবে তুমি এতোটুকু পেয়েছিলে সুখ তোমার কি মনে পড়ে? আমার তো কিছুই পড়ে না; অনঙ্গকালের বুকে অপলক তাকিয়ে উন্মুখ পড়েছো হৃদয় যার সে হৃদয় তোমাকে পড়ে না! কবিতা শর্মিন্দা সতী গ্রিসদেশে ট্রয়ের নগরে হেলেনের হাত ধরে বিদিশায় পা-বদল করে; হোমারের পেনেলোপি, হাসনের নটী বিনোদিনী, অধরে অধর আঁকে, ডানা রাখে অনন্ত অম্বরে। দহনে পেয়েছি যাকে তার কাছে গহন শিখিনি? একবার দেখা দিয়ে কুহু স্বরে ডাকে কুহকিনী। কতবার কতবার…

আরো পড়ুন