Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ

উত্তম কুমার প্রয়াণ দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধা ৩ সেপ্টেম্বর ১৯২৬ – ২৪ জুলাই ১৯৮০। প্রকৃত নাম অরুণকুমার চট্টোপাধ্যায় ভারতীয়-বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা, চিত্রপ্রযোজক এবং পরিচালক। বাংলা চলচ্চিত্র জগতে তাকে ‘মহানায়ক’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। চলচ্চিত্রে অভিনয় ছাড়াও তিনি সফলভাবে মঞ্চেও অভিনয় করেছেন। উত্তম কুমারের আসল নাম অরুণ কুমার চট্টোপাধ্যায়। তিনি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কলকাতার সাউথ সাবার্বা‌ন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন এবং পরে গোয়েঙ্কা কলেজে ভর্তি হন। কলকাতার পোর্টে চাকরি নিয়ে কর্মজীবন শুরু করলেও গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে পারেননি। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসে চলচ্চিত্র জগতে প্রতিষ্ঠা পেতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে তাকে। উত্তম কুমারের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ছিল দৃষ্টিদান। এই ছবির পরিচালক ছিলেন…

আরো পড়ুন

অদৃশ্য ছায়া মিজানুর রহমান আমি নষ্ট, নষ্টতাই যেন ভরপুর পুরো মগজ। আমি ক্ষুদার্ত, লজ্জা যেন আমার কাছে বড্ড লজ্জিত। আমি হিংস্র, নিরাপত্তা আমার কাছে আতংকিত। আমি রুক্ষ, স্নেহত্ব যেন জিম্মি আমার কাছে। আমি মিথ্যা, সত্যটা আমার কাছে পদদলীত। আমি লোভী, সুন্দর বিনষ্ট করাই যেন আমার কাম্য। আমি আঁধার, আলোর বুকে ঝাঁপিয়ে পরলেই যেন তৃপ্তিত। আমি অবিশ্বাস, বিশ্বাসের টুটি চেপে ধরাই আমার বিলাসিতা। তবে আমি ভিন্নতার স্বাদ নিতে চাই থাকতে চাইনা এমন অভিশপ্ত ধারায়। শুদ্ধতার স্লানে পবিত্র হতে চাই। আছো এমন শুদ্ধময় আত্মা যার পরশে হয়ে যাবো খাটি পরশ পাথর।

আরো পড়ুন

অন্য ভুবন সাইফুল ইসলাম এই ভুবনের খুব নিকটে অন্য ভুবন আছে, দম ফুরালেই সেথায় যাবে সবাই আগে পাছে সেই ভুবনে যাইতে গেলে লাগে নারে ভিসা, হটাৎ করেই আসে চিঠি মিলে নারে দিশা। চর্ম চোখে জগৎ টারে দেখা যায় না কভু, দেখা যাবে ঠিক তখনি ডাক দিবে যখন প্রভু। সেই জগতের নাম দিয়েছে আল্লাহ পরকাল, সেথায় সবার থাকতে হবে ধরে চিরকাল। ইহ জগতের খোঁজ খবর সেই জগতে মেলে না, ইহ ভুবনের নিয়ম কানুন সেই ভুবনে চলে না। সেই জীবনে চলে শুধু এই জীবনের কর্ম সেই জীবনে শান্তির জন্য ইসলাম একমাত্র ধর্ম

আরো পড়ুন

ঘোড়াদাদু কবির কাঞ্চন টুম্পা মণি দাদুর কাছে বায়না ধরেছে তাই তো দাদু হাতি-ঘোড়ার পোশাক পরেছে। দাদুর পিঠে চড়তে মজা টুম্পা বলেছে তাই তো দাদু ঘোড়ার মতো ছুটে চলেছে।

আরো পড়ুন

বাহ্যরূপ বিশ্লেষণ সন্দীপ ঘোষাল কান্নার দোরগোড়ায় ধূর্ত চাহনি প্রাণের চিহ্ন হীন-ড্যাবড়াবে রাষ্ট্র! শেল বুলেটের ইশারায় কাহিনি যন্ত্রনা কাতর উন্মাদের কষ্ট! ক্ষোভ-চাপা দিল হার মানে মৃত্যুও কান্নার সিঁড়ি ভেঙে! নির্ভরতার বাহ্যরূপ বিশ্লেষণ জানে ঘর খোঁজা-মিথ্যবিকৃত-মতাদর্শের সঙ্গে!

আরো পড়ুন

আলো আঁধার খান জান্নাতুল ফেরদৌস আলাপী (অপরাজিতা) গৃহত্যাগী মানুষ গৃহ ছেড়ে যায় ঠিকই তবু গৃহ তার পিছু ছাড়েনা,বাড়ির টান মায়া এগুলো তাকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় তবু তাকে গৃহ ছেড়েই থাকতে হয়ে।অর্থাৎ আপন জন ত্যাগ করে দূরে বহুদূরে তাকে জীবন যাপন করতে হয়।এ জীবন বড়ো বেশি আঁধারে ঢাকা আলোর দিশা তাই তাঁর নিকট বর্তি। দূরে থেকে সাধনে সাধন করে তাঁকে সে ঠিকই পেয়ে যায় যে এমন মানব জীবন করল দান।জান্নাতে পাখিরা যখন কলরব করেন আল্লাহ মুচকি হাসেন তিনি খুশি থাকেন।সবুজ গালিচা বিছানো চাদরে হেলান দিয়ে যখন তাঁর প্রিয় বান্দারা বসবেন, তখন তিনি বলবেন, হে মুমিনগন আমিতো দুনিয়ায় তোমাদের দারিদ্রতা দান করেছি…

আরো পড়ুন

ভালোবাসা তাহেরা খাতুন নিজের মতো করে কেউ ভালোবাসে না এটা মেনে নিয়েই ভালোবাসতে হবে নয়তো ভালোবাসাহীন পৃথিবীর ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস নিয়েই বেঁচে থাকতে হবে। হয়তোবা আমিও তার মতো করে ভালোবাসিনি ভালোবাসতে পারিনি,হয়তোবা বুঝতেই পারিনি? খুঁজে দেখিনি তার ভালোবাসার জায়গা কোথায় এমনি লেনা দেনা ভালোবাসায়। কেউ কাউকে বোঝে না,বোঝাতেও পারে না হয়তোবা বোঝেও বোঝেনা নিজের চাওয়া পাওয়া কম হলেই ভালোবাসায় বিতর্কিত হয়ে যায়। মাঝে মাঝে থার্ড পারসন এর উপস্থিতি আরো জটিল হয়ে যায় ভালোবাসা যখন দেখা যায়, খুব প্রিয় মানুষটি ধীরে ধীরে অন্যের হয়ে যায়। পর হয়ে যায় নিজেরই সীমানায় যে মানুষ ছিল তার একমাত্র ভরসার সেখানে বাসা বাঁধে, সন্দেহ আর অবিশ্বাস…

আরো পড়ুন

জীবন কথা কামরুন নাহার জীবন মানে ভালোবাসার এক অনুভূতি জীবন মানে দুফোঁটা চোখের জল। জীবন মানে তিলে তিলে সব শেষ হয়ে যাওয়া জীবন মানে মরুভূমির ধূসর প্রান্তরে থাকা বালুচর। জীবন মানে মহানুভবতায় ভরা এই সুন্দর ভুবন জীবন মানে যন্ত্রনা দুঃখ কষ্টের খেলাঘর। জীবন মানে ছোট থেকে বেড়ে ওঠা ভালোবাসার ঘর জীবন মানে সংসারের তরঙ্গের খেলা ঢেউ। জীবন মানে বেলা শেষে অবশেষে শূন্যতায় ভরা জীবন মানে এক অনুভূতি সুন্দর প্রতীক। জীবনকে দেখেছি অনুভবে রেখেছি সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে জীবন মানে ইহকাল ও পরকালের অনুভবে হিসাব নিকাশ।

আরো পড়ুন

মাশুল ~আনু ইসলাম রেনী তুমি প্রত্নতত্ত্ববিদ হয়ে আমার মনের কুঠোরে এসে দেখ তোমার জন্য খোদাই করে রেখেছি এক বিশাল রাজ্য গড়ে। তুমি দার্শনিক হয়ে আমার হৃদ-গহীনে এসে দর্শন করো অতঃপর বলো তুমি বীনা সূর্যগ্রহণ কেন আমায় বারবার গ্রাস করে? তুমি নীলকন্ঠ হয়ে আমার উপশিরাতে বসে দেখে যাও তোমার জন্য খড়কুটো দিয়ে বুনেছি ভালোবাসা ঘর। তুমি আমার ঘরের গৃহিণী হয়ে দেখ আমি কার হাতের এককাপ চায়ের জন্য অপেক্ষা করি নিশি-ভোর। তুমি প্রেমানন্দো হয়ে আমার বাম অলিন্দে এসে অনুভব করো আমার হৃদপিন্ডের ধুকধুকানি কেন হয় সারাক্ষণ? তুমি চিত্রশিল্পী হয়ে চিত্তে আঁকা তোমার বিবর্ণ ছবিতে আলতো হাতের ছোঁয়াতে রঙিন পরশ মাখিয়ে দিয়ে যাও।…

আরো পড়ুন

রিকশা চালকের দুই ছেলে বিসিএস এক ছেলের এমবিবিএস রিকশা চালিয়ে অর্থ উপার্জন করে তিন ছেলেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন আব্দুল খালেক শেখ (৮১)। গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের কাঁঠাল গ্রামে হলেও স্বাধীনতার পর থেকে তিনি খুলনায় বসবাস করেন। খুলনা শিপইয়ার্ডে বেশ কয়েক বছর চাকরি করেছেন। এখনও থাকেন সেই এলাকায়। ৪০ বছর বয়সে করেছেন বিয়ে। তিন ছেলের বাবা। স্ত্রী ফাতেমা এক সময় খুলনার বন্ধ হয়ে যাওয়া দাদা ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন। রিকশাচালক এ চাচার নাম আব্দুল খালেক শেখ (৮১)। গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের কাঁঠাল গ্রামে হলেও স্বাধীনতার পর থেকে তিনি খুলনায় বসবাস করেন। খুলনা শিপইয়ার্ডে বেশ কয়েক বছর চাকরি করেছেন।…

আরো পড়ুন