বিস্ময়ে বিমুঢ়
শাহ সাবরিনা মোয়াজ্জেম
শৈল্পিক নিদর্শনে — শব্দ গুলো
বন্ধ স্মৃতির দুয়ার খোলে
কাব্য হয়? — হয়না!
বুকের অনলটুকু— দিকবিদিকের
রেসের ঘোড়ার মতো —অন্তহীন
পথ চলে!
জীবনটাকে উল্টো ভাবনায় ভেবে নিয়েছি
ভোরের — সফেদ এপ্রোন ঘেঁষে!
তবুও দৃশ্যপট পালটায় — ভাবনা পালটে যায় — মধ্যে জীবনে — অপরাহ্নের আগে।
সবকিছু স্মৃতির — জীবন্ত স্পষ্ট বহমান!
কখনো কখনো বিপরীত দিক থেকে আসে
অচেনা টান—অচেনা টানে ঋদ্ধ হইনা — হয়ে যায় হাততালির —জোকার মাত্র!
জীবনের পায়েল বাজেনা
কেননা পায়েলও কখনো কখনো —মূক বধির হয়— জীবনের উলটো দিক হলে!
নাচের মুদ্রার ন্যায় জীবনের — উৎকর্ষ!
রক্ত কণিকায় গ্যাস মিশ্রিত, কোথাও একটু —আলগোছের গরমিল হলেই — ঝলসে যায় — পোড়ামন!
আমি অন্য মনে —
অন্য ভাবনায় খুঁজি তাকে—
কেউ কি আছে নিমিষেই — আমার?
ভাবে কেউ —মন্ত্রণার আগুন নিয়ে?
তাই —মনের অজান্তেই
অন্য ভাবনায় —অন্যকিছু দেখি
কতোটা চঞ্চল কতোটা বিস্তৃীর্ণ
সময়ের নিদারুণ —জোড়াতালি!
সময়ের মুখরিত —অনুভব!
মিথ্যেময় স্বপ্নের পেছনে
ছুটছি —জীবন ভর!
বিশ্ব সংসারে তুলি তোলপাড়!
উচ্ছনে যাচ্ছি—
উচ্ছনে যায় জীবন — যন্ত্রণা!
জীবন আর সত্য — হেয়ালি
বস্তুত তাবৎ জীবনই বেখেয়ালি — মরীচিকা!