বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, চিন্তাবিদ, কলামিস্ট, বুদ্ধিজীবি ও দৈনিক নয়া দিগন্তের নিয়মিত কলাম লেখক প্রফেসর এবনে গোলাম সামাদ আর নেই। রোববার সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। রাজশাহীতে ১৯২৯ সালে জন্মগ্রহণকারী প্রফেসর এবনে গোলাম সামাদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক শিক্ষক। উদ্ভিদবিজ্ঞানের অধ্যাপক হলেও বিভিন্ন বিষয়ে বহুমাত্রিক লেখার জন্য তিনি পরিচিত। দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকায়ও তিনি নিয়মিত কলাম লিখে আসছিলেন। পরিবারের সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকেই তিনি বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। এক মাস আগে শারীরিক অসুস্থতায় তিনি রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে সুস্থ হলে তাকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। মাঝখানে…
Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ
ক্ষুদে চিত্রশিল্পী আরাফাতের চোখে: আমাদের স্কুল চিত্রশিল্পী’র নাম: আরাফাত খায়ের বয়স: ৭ বিষয়: আমাদের স্কুল স্কুল ও খেলার মাঠ । স্কুল: চাইল্ড হ্যাভেন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা।
সিনেমার শীর্ষ সংগীতে ঐশী ফাতিমা তুয যাহরা ঐশী ‘দামাল’ নামে একটি সিনেমার শীর্ষ সংগীতে কণ্ঠ দিয়েছেন। শীর্ষ সংগীতটি লিখেছেন রাসেল মাহমুদ এবং সুর সংগীত করেছেন আরাফাত মোহসীন নিধি। নিধি জানান, দামালের পাঁচটি গানেরই সুর সংগীত করছেন নিধি। শীর্ষ সংগীতটিতে ঐশীর সঙ্গে গেয়েছেন সাকিব চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এই গানে ঐশীকে নেয়ার কারণ হচ্ছে তার কণ্ঠে এক ধরনের ক্ষমতা আছে, যা এই গানের জন্য খুব দরকার ছিল। ঐশী এক কথায় দারুণ গেয়েছে। আমি খুব আশাবাদী গানটি নিয়ে।’ ঐশী বলেন, ‘দামাল সিনেমার শীর্ষ সংগীতটি গাইতে পেরে আমার কাছে ভালো লেগেছে। গানের কথা যেমন দারুণ, ঠিক তেমনি গানের সুর সংগীত আরও অসাধারণ। এই গানটি…
ধানমন্ডি লেকের আর্তনাদ ড. হাসিনা ইসলাম সীমা দেখেছি সেদিন উদাত্ত বাংলার রক্তাক্ত বুক পনেরো আগস্টের দুর্বিষহ শোক একে একে সতেরোটি লাশের স্তুপ। দেখেছি সেদিন অধমাধমদের চরম দ্বন্দ্বের গর্জন অমানিশায় অস্ফূট ঊষার ক্রন্দন বুলেটের বিধ্বংসী আওয়াজের শ্লোগান। দেখেছি সেদিন সজ্জনকে হতে দুর্জন আপনজনকে হতে পরজন ভালোবাসার কঠিন ছন্দপতন। দেখেছি সেদিন মানচিত্রে স্থপতির ব্যবচ্ছেদের নারকীয়তা স্বপ্ন দু:স্বপ্নের মেরুকরণে হারিয়েছে জাতীয়তা কুচক্রী দস্যুদের হোলি খেলার দু:সহ আততায়িতা। দেখেছি সেদিন বুলেটবিদ্ধ নিথর দেহে বাংলার রবি মধুমতি পাড়ের সেই বালকের অসহায় ছবি নির্বিগ্নে- নি:শব্দে প্রস্থান রাজনৈতিক মহাকবি। কেবল……… কালাগ্নিতে থমকে যাইনি আমি কাল থেকে কালান্তর সাক্ষী হয়ে জেগে রইলাম দেখবো বলে সহস্র পাণ্ডুলিপিপূর্ণ নৈসর্গিক ভূমি।
কবিতার বই: কেউ কেউ কেবল কাঙাল হয় লেখক: কবি ও কথা সাহিত্যিক তসলিমা হাসান প্রচ্ছদশিল্পী: গৌরব চন্দ মূল্য: ১৫০ টাকা
মানুষের জয় সাকেরা নাছরিন একূলে দাঁড়িয়ে অকূলের খোঁজ কেমনে পাইবো তারে? চলেছি তো পথ অযুত বছর জানতে পেরেছি কি আপনারে? হাতে হাত রেখে খুঁজেছি পথ পেরিয়েছি শত বাধার গিরিসঙ্কট গ্রহ থেকে খুঁজেছি গ্রহে নক্ষত্র থেকে নক্ষত্রে গুণিয়া গুণিয়া মহাযুগ শেষে হিসেবের খাতা শূন্যই অবশেষে। তবু যেটুকু পেয়েছে আপন হৃদয় না হোক তার অতটুকু ক্ষয় বিন্দু থেকেই মিলবে সিন্ধু, হবেই হবে মানুষের জয়।
হে ইসরাইল মোঃ মাইদুল ইসলাম মার গুলি প্রাণ নেয় তবুও অধিকার দেয়, বুকের জমানো ব্যথা উঠবে ঝড় হুঁশিয়ার হও দখলদার। বিশ্বের কোণে কোণে জন্ম নিচ্ছে নব্য তুর্কি কত রুখবে, কত আছে তোর বন্দুক, উত্তাল সমুদ্রে তুই শুধু এক কণা “হে ইসরাইল” এখন থেকে হও সাবধান। রক্তের হোলি দেখে, জানি তোর চোখ কাঁদে না তোর অনুসারী যারা, তারাও মানবতা মানে না। তুমি আজ অন্ধ সব জায়গায় করো দ্বন্দ্ব, আর নয় বসো এক টেবিলে দোহাই খেলো না আর নতুন খেলা। ভেঙে দিও না ধৈর্যের বাঁধ অপেক্ষায় থাকো আসবে নতুন আঘাত, অনেক হারিয়েছি আর নয় প্রতিশোধ নেওয়ার এখনই সময়।
বঁধু বেদনা লিপি আক্তার কেন বেদনা ওঠে উথলি কেন মন নদী টলমল, কেন এত মায়া কেনইবা আঁখি জল! কেন এ আকুতি বঁধু মোর দূরে গেলে, কেন শূন্য লাগে চারিদিকে চাহিলে! কেন পোড়ামন বারবার বঁধু পানে যায় ছুটে, কেন হৃদয় অকারণ ব্যথায় লুটে! কেন বঁধু দুখ-যাতনা সদা বুকে বাজে, কেন তব হিয়াতলে ক্ষণে শিহরণ জাগে! কেন বঁধু তরে পুড়িতে সাধ হয়, কেন অবুঝ হৃদয় দিবা-রাতি হয় ক্ষয়!
আমজাদ হোসেন জন্মদিনে বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জন্ম: ১৪ আগস্ট ১৯৪২ মৃত্যু: ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ অভিনেতা, লেখক এবং চলচ্চিত্র পরিচালক। ব্যতিক্রমধর্মী এই চলচ্চিত্র নির্মাতা তার কর্মজীবনে ১২টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ৬টি বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেছেন। সাবিনা ইয়াসমিনের (১৩টি) পর তিনি সর্বাধিক জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী। এছাড়া তিনি প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ছয়টি ভিন্ন বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন এবং এক আয়োজনে পাঁচটি বিভাগে (গোলাপী এখন ট্রেনে চলচ্চিত্রের জন্য) জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। পরবর্তীকালে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে এই দুটি কৃতিত্ব গড়েন গাজী রাকায়েত। আমজাদ হোসেন জন্ম১৪ আগস্ট ১৯৪২ জামালপুর, বাংলাদেশ মৃত্যু১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ (বয়স ৭৬) ব্যাংকক, থাইল্যান্ড সন্তান সাজ্জাদ…
রঙিন দিনগুলো মনিরুজ্জামান মনির আগের রঙিন দিনগুলো ছিলো কত সুন্দর, মানুষজনও ছিলো ভালো ভালো ছিলো অন্তর । এখনকার দিনে কেউ কাউকে করে না সহযোগিতা, দিন দিন খারাপ কাজের হচ্ছে– প্রতিযোগিতা । দাঁড়িয়াবান্দা, গোল্লাছুট খেলতে যেতাম মাঠে, খেলা শেষে গোসল করিতাম শান বাধানো ঘাটে । গাজী কালুর কিচ্ছা শুনতে যেতাম পাশের গ্রামে, সারা রাত্র শুনিতাম কিচ্ছা পাটিতে বসে আরামে । পৌষ আর মাঘ মাসে যতোই করিতো শীত, দল বেধে যাত্রা পালার শুনতে যেতাম গীত । খেলা ধুলা, গান বাজনা যতোই ছিলো নেশা, সংসার ধর্ম সাজিয়ে এখন কর্মটা হলো পেশা । বর্তমানে এগুলো আমি যতোই বলি অল্প, নতুনরা মনে করবে আবোল তাবোল…
