Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ

Poet, novelist Professor Abu Al Kashem Mohammod Ferdaus Sir’s acclaimed novel: Ontordhaner Ontorale,  translated into English: Behind the Veil of Disappearance. Coming soon:  A Books of Amar Ekushey Books Fair-2026 Book Type: Novel Book Name: Behind the Veil of Disappearance. Translator: Nurul Haque Book Author: Professor Abu Al Qasem Mohammod Ferdaus Cover: Saad Ershad Publisher: Pratibimbo Prakash Publication Date: September 2025 Retail Price: 350 Taka. A house of Creative Author’s: ____________________ Pratibimbo Prakash Office/Showroom: House 07, Road 14/C, Sector 4, Uttara, Dhaka-1230. Phone: 01715363079/01826395549 Email: khair.hrm@gmail.com ; info@protibimboprokash.com Page: Protibimbo Prakash Web: www.protibimboprokash.com Web: www.dainikprotibimbo.com

আরো পড়ুন

শামসুর রাহমান ও আমাদের সাহিত্য-সমাজ আহমাদ মাযহার আমাদের তরুণ বয়সে, সাহিত্য-যাত্রা শুরুর কালে, যখন শামসুর রাহমানের নাম শুনতাম, কিংবা কোনো আসরে উল্লিখিত হতো তাঁর প্রসঙ্গ, এমনকি তা যদি নেতিবাচকও হতো, তাহলেও অনুভব করতাম, তিনি আমাদের সাহিত্য-সমাজের সর্বাগ্রে গণনীয়দের মধ্যেই থাকেন। এমনকি তাঁর তুলনায় প্রবীণতরদের মনোভঙ্গিতেও তাঁর ব্যাপারে এমনই গুরুত্ব প্রকাশ পেত! তবে এ কথা সত্যি, এখন আর তেমন মনে হয় না! কারো কারো কাছ থেকে এমন মন্তব্যও শোনা যায়, শারীরিক অনুপস্থিতির স্বল্প ব্যবধানেই অনেকটা ধূসর হয়ে উঠেছেন তিনি! শামসুর রাহমানের এখনই ধূসর হয়ে পড়ার কারণ হয়তো এই যে, আমাদের সাহিত্য-সমাজ আগের মতো আর একটি দুটি মাত্র ধারাতেই ঘনবদ্ধ নেই। কালের…

আরো পড়ুন

চিরন্তনী শিক্ষকতা আব্দুল কাদের জিলানী মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত — মাহেরিন শোধ হবে না তোমার ঋণ, শ্রদ্ধায় অশ্রুসিক্ত চোখ জুলাইয়ের একুশ- পুরো জাতিরই শোক। দাউদাউ জ্বলছিল জেট ফুয়েলের লেলিহান শিখা, তোমার অন্তরে ছিল মাতৃস্নেহের রেখা আঁকা। ক্লাসরুমের ফ্যান, বেঞ্চ আর চেয়ার— সব পুড়ে গেল, হয়ে গেল ছারখার। তবু তুমি থামোনি, করোনি পিছু হটা, দগ্ধ শরীরে নিয়েছো অন্তত কুড়ি প্রাণের দায়িত্বটা। নিজের জীবনের মায়া না করে, জীবন দিয়েছো শিক্ষার্থীদের তরে। মাইলস্টোন- এক অনন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, তিলে তিলে গড়েছে তার সুনাম। আমি গিয়েছিলাম সেদিন মাইলস্টোনের পাশে, পথটা লাগছিলো বহু দূর — যা অন্যদিন হতো কাছে! শিক্ষকতা পেলো এক নতুন মাত্রা, এতটাই দুঃসহ ও…

আরো পড়ুন

সেরা সওগাত মীর জাহান ভুঁইয়া এই ধরাতে তুমিই মাগো সেরা উপহার, ত্রিভূবনে তোমার মত নেই তুলনা আর। যত্নশীলের মনটা তোমার হৃদয় প্রেমময়, তোমার বাহু কোমলতায় নিরুদ্বেগ ঘুমাই। জন্ম থেকেই চিরকালের সেরা বন্ধু তুমি, ছায়ার মতো মায়া ভিলাও নিশ্চিন্তে রই আমি। সারা বিশ্বের তুমি হলে সর্বশ্রেষ্ঠ মা, মোদের সুখ খুঁজিতে মাগো আজও থামলে না। তোমার ভালবাসা সতেজ ফুলের চেয়েও সুন্দর, স্নেহ মাখা আদর পেয়ে জুড়ায় আমার অন্তর। তুমি আমার ভিত্তি মাগো তুমি আমার মূল, তোমার রোপন বীজে আমি ফুটাই জীবন ফুল। ধ্রুবক ছিলে জীবনে মোর একাই করলে বড়, আদর মাখা শাসন দিয়ে সঠিক জীবন গড়। জীবনে তুমি সেই মিহির হয়না কবু…

আরো পড়ুন

ক্লান্ত অপেক্ষা তামিমা জান্নাত তুলি একদিন অপেক্ষারা হবে ক্লান্ত শূন্যতার দেওয়ালে নির্বাক হবে কথারা অভিমানের আড়ালে। বেওয়ারিশ চিঠি গুলো পড়ে রবে একা, মনের চিলি কোঠায় নিঃসঙ্গতায় ঢাকা। আক্ষেপের দোটানায় আর থাকবে না অভিযোগ, না পাওয়ার সমীকরণে মিলাবো না যোগবিয়োগ। খুঁজবো না আর চেনা সুর দুচোখের বন্যায়, ক্লান্ত হবে অপেক্ষারা সেদিন বীভৎস যাতনায়।

আরো পড়ুন

পহেলা আষাঢ় ফারজানা ইসলাম (মেঘবতী) আষাঢ় মানেই হঠাৎ বৃষ্টি আকাশের বুকজুড়ে কালো মেঘের বসতি, রোদ বৃষ্টির নিত্য খেলা বিদ্যুত আর মেঘের গর্জন সাথে দেয় পাহারা। চারিধার সবুজ রঙে যায় ভরে কচুর পাতার শখ জাগে আকাশের কান্না রাখবে ধরে মাতাল হাওয়া দেয় দোলা আষাঢ়ের জল ঘরহারা । ভেজা ডানার বনের পাখি গাছের ডালে খুব নিরবে বৃষ্টি দেখে, ব্যাঙের ডাকে সন্ধ্যা নামে শহরে জীবনে জল জমে। এই আষাঢ়ে যদি মন কাঁদে চলো, ভিজি বৃষ্টির জলে দুজনে।

আরো পড়ুন

শহীদি ঘ্রাণ বুকচেতিয়ে দেয় প্রাণ এস এম শাহনূর কেমন করে জানল সাঈদ বৃথা যায় না রক্ত দ্রোহের বারুদ ফাটিয়ে দিল দুপুর বেলার অক্ত। পথে পথে জীবন থামে মিছিল থামায় সাধ্য কার? বজ্রমুঠি উঁচিয়ে বলে, সবাই না-কি রাজা’কার। লাখো মায়ের ভালোবাসা হাজার ভাইয়ের বলিদান ঘোর কুপোকাত স্বৈরশাসক প্রাসাদপুরী খানখান। এস এম শাহনূর ১৬ জুলাই, ২০২৫ | ঢাকা

আরো পড়ুন

প্রেমঘাতের বিষবৃষ্টি প্রফেসর ডক্টর মোঃ মতিউর রহমান পরিচালক, আন্তর্জাতিক রবীন্দ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট তুমি বলেছিলে “ভালোবাসি”— সেই শব্দটি তখন মনে হয়েছিল ঈশ্বরের কণ্ঠ, তোমার প্রতিটি ছোঁয়ায় আমি খুঁজেছিলাম চিরন্তন শান্তির আকাশ। ভেবেছিলাম, তুমি সেই আশ্রয়, যেখানে ঝড়েরও সাহস হয় না ঢুকতে! কিন্তু তুমি ছলনার এক নির্মম তীর ছুঁড়েছিলে, নির্বাক করে দিলে আমার সমস্ত বিশ্বাসকে। তুমি ছিলে আমার সর্বস্বের প্রতীক, আমি তোমাকে দেখতাম পবিত্র আরাধ্য রূপে, তোমার ভালোবাসাকে পবিত্র প্রার্থনার মতো জপতাম প্রতিদিন। তোমার স্পর্শে গলে যেত হৃদয়ের জমাট বরফ, তোমার হাসিতে আলো ছড়াত অন্ধকারেও। কিন্তু একদিন, হঠাৎ করেই বদলে গেলে তুমি! কোনো পূর্বঘোষণা ছাড়াই চলে গেলে ঝড়ের মত, বজ্রপাতের চিৎকারে। তুমি…

আরো পড়ুন

একগুচ্ছ ছড়া মেহেদী ইকবাল ১) শিং ঘ্যাঙর ঘ্যাঙর ঘ্যাঙ বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর লাফায় ক্ষেতে ব্যাঙ! কুকুর ডাকে ঘেউ জাল নিয়ে আর ট্যাঁটা নিয়ে বিলের পানে কেউ। ডিং ডিডা ডিং ডিং চত্রা বিলে মফিজ চাচা ধরছে খালি শিং! ২) পাকশী পাকশী গিয়ে দুধ চা খাবো একটু চিনি কম ট্রেন উঠেছে রেলের ব্রিজে ঝম্ ঝমাঝম্ ঝম্! ঝুলছে তালা বন্ধ চাকা ঐ উড়ে যায় চিল দুপুর রোদে ঝিমায় বসে পাকশী পেপার মিল! ৩) মিল্লি চীন দেশে থাকে মামা চাচা থাকে সৌদি দাদা থাকে কোলকাতা শিলিগুড়ি বৌদি! করোনার দিন শেষে যাবি নাকি দিল্লী? দুপুরের মেন্যু আজ বীফ দিয়ে মিল্লি! ৪) ছেড়ে দে মা…

আরো পড়ুন

এক কিশোরী বধূ ও একটি নাকফুলের গল্প ফৌজিয়া বীথি ________________ আমাদের দেশে বিবাহিত নারীদের বিবাহের প্রতিক হিসেবে ধরা হয় তার নাকের নাকফুল. প্রত্যেক বিয়েতে স্বামীর তরফ থেকে নাকফুল দেয়া হয়. বিয়ের কালেমা পড়ার আগে কনের নাকে নাকফুল পড়িয়ে দেয়া হয়. এই নাকফুল পড়াকে স্বামীর কল্যাণ মনে করা হয়. বিবাহিত মেয়েরা নাকফুল পড়বে এটাই বাংলার রীতি, সংস্কৃতি , ঐতিহ্য. বিবাহিত নারীরা স্বামী যতদিন বেঁচে থাকে নাকে নাকফুল পরতে হয়. যদি কোন মেয়ে এই রীতির ব্যাতিক্রম ঘটিয়ে নাকফুল না পরে তবে অনেকের অনেক কথার সম্মুখীন হতে হয়. স্বামীর মৃত্যুর পর সেই নাকফুল খুলে ফেলা হয়. আবার কোন মেয়ের তার স্বামীর সাথে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে…

আরো পড়ুন