আসছে… কবি মো. মাহাতাব উদ্দিন-এর কাব্যগ্রন্থ: গিরি দাবানল বইয়ের ধরন: কাব্যগ্রন্থ বইয়ের নাম: গিরি দাবানল বইয়ের লেখক: মো. মাহাতাব উদ্দিন প্রচ্ছদ: মো. মাহাতাব উদ্দিন প্রকাশক: প্রতিবিম্ব প্রকাশ প্রকাশকাল: একুশে বইমেলা ২০২৫ বিনিময় মূল্য: ২২০ আইএসবিএন: : 978-984-98974-7-7 সৃজনশীল লেখকের ঠিকানা: ____________________ প্রতিবিম্ব প্রকাশ অফিস/শো-রুম: বাড়ি ১১, সড়ক ০৩, সেক্টর ৬, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০। ফোন: ০১৭১৫৩৬৩০৭৯/০১৮২৬৩৯৫৫৪৯ পেইজ: প্রতিবিম্ব প্রকাশ-protibimboprokash ওয়েব: www.protibimboprokash.com
Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ
রবীন্দ্র উত্তর আধুনিককালের কবিদের মধ্যে যিনি শব্দচয়নে, জীবনবোধে, শব্দালংকারের নান্দনিকতায়, বর্ণনায় অসামান্য আর ধ্রুপদী, তিনি কবি আল মাহমুদ। যিনি দীর্ঘ সময় ধরে কবিতার খাতায় এঁকেছেন বাঙালিয়ানার এক চিরায়ত ছবি। বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবিদের দলে তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এই কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়। কালের কলসের পরে ‘সোনালী কাবিন’ কাব্যগ্রন্থটি একটি মাস্টারপিস হিসেবেই সমাদৃত হয়েছে, এমনকি কবির একচোখা সমালোচক ও নিন্দুকদের মাঝেও। এই কাব্যগ্রন্থটি অনুবাদ হয়েছে অনেকগুলো ভাষায়। এতে প্রতিটি কবিতার শব্দ ব্যবহারের স্বতঃবেদ্য স্বাভাবিকতা এবং বিশ্বাসের অনুকূলতা নির্মাণে তিনি নিঃসংশয়ে আধুনিক বাংলা ভাষায় অন্যতম কবি। আর এমন কবিই উচ্চারণ করেন: আমরা তো বলেছি আমাদের যাত্রা অনন্ত কালের। উদয় ও…
চলে গেলেন কবি মাকিদ হায়দার, পাবনায় দাফন। কবি মাকিদ হায়দার (৭৭) আর নেই। গতকাল বুধবার সকালে ঢাকার উত্তরার নিজ বাসায় শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। সতীর্থ এবং সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য কবি মাকিদ হায়দারের মরদেহ বাংলা একাডেমিতে নেওয়ার কথা থাকলেও সেই পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়েছে। বুধবার চাকরিতে ‘কোটা সংস্কার’ আন্দোলনের জন্য রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে অবরোধ থাকায় ঢাকায় জানাজার পর মাকিদ হায়দারের মরদেহ দেশের বাড়ি পাবনায় নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছে তার পরিবার। বুধবার সকাল সাড়ে ৮টায় ঢাকার উত্তরায় নিজের বাসায় মারা যান কবি মাকিদ হায়দার। তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেন ছোট ভাই আরিফ হায়দার। কবির বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। তিনি…
কবি আল মাহমুদ স্মরণে সাঈদা আজিজ চৌধুরী মৃত্যুর পর অক্ষরে অমর হয়ে থাকে মানুষ। কবি লেখকগণের ক্ষেত্রে তাঁদের লেখনির অক্ষরনামা দখল করে থাকে পাঠকের হৃদয় শতাব্দীর পর শতাব্দী। কবিগণ কালদর্শী মানুষ। তাঁদের থাকে অন্তর্ভেদী দৃষ্টি,নিবিড় পর্যবেক্ষণ শক্তি। কবি আল মাহমুদের ছিল পাঠককে বিস্মিত করার আশ্চর্য ক্ষমতা। এই পর্যায়ে কবির স্মরণে তাঁরই রচিত কবিতার কয়েকটি লাইন তুলে ধরছি— “ফেব্রুয়ারির একুশ তারিখ দুপুর বেলার অক্ত বৃষ্টি নামে,বৃষ্টি কোথায়? বরকতের রক্ত। প্রভাতফেরী প্রভাতফেরী আমায় নেবে সঙ্গে বাংলা আমার বচন,আমি জন্মেছি এই বঙ্গে।—কবি আল মাহমুদের কবিতার চরণ। শুধু হত্যাকারীদের কোনো মানচিত্র থাকে না,নেই।”—কবি আল মাহমুদের উক্তি। দেশাত্মবোধের বিপুল চেতনায় সমৃদ্ধ লাইনগুলিতে অসীম দেশপ্রেম বিমূর্ত।…
আমি মানুষ নই; আমি তো শ্রমিক সেলিনা হোসেন আমার শ্বশুর শ্বাশুড়ির দিকের এক ধনী আত্মীয় অভিজাত এলাকায় একটা পাচতলা বাড়ি করছে। সব অত্যাধুনিক ফিটিংস ; মার্বেল পাথরের টাইলস ; ইত্যাদি মিলিয়ে খুব এলাহি আয়োজন। এলাকা টা আমার খুব খুব প্রিয় ও চেনা। আমার নানাবাড়ি র এলাকা । যদিও নানাবাড়ির অস্তিত্ব নেই। মামা নেই। নানা নানী কেউ বেঁচে নেই। মা খালারা তিনবোন মারা,গেছেন। শুধু ছোট খালা বেঁচে আছেন। আমাদের শৈশব কেটেছে ওই এলাকায়। অনেক স্মৃতি বিজড়িত এলাকা। আমাদের খেলার মাঠগুলো আজ প্লটের পর প্লেট। বড় বড় বিল্ডিং। স্কুল ; সরকারি হসপিটাল ; পার্ক কতকিছু!!!! আমার সেই আত্মীয় আমাকে বড়ভাবি হিসেবে খুবই…
সমাপ্তি রেখা আফরোজা নাসরীন প্রকৃতির সৌন্দর্যের ভাঁজে ভাঁজে অন্ধকার ফুল হয়ে ফুটেছে। বসতভিটায় বৃষ্টির ফোঁটা বলে গেলো কদম শাখে বাদল এসেছে — একপশলা বৃষ্টি আমায় ছুঁয়ে গেছে মেঘের বোলে প্রকৃতির পৃষ্ঠা উল্টিয়ে দেখি– স্মৃতি শুধু নির্বাক ছায়া মাত্র। শিউলির মতো কখন যে প্রেম ঝরে পড়ে গেছে,,, খেয়াল করিনি — মাধবীলতার তলে আর মালা গাঁথা হলো না। রাত্রির গভীরতায় প্রত্যাশিত আলো নিভে গেছে — এমন কি আকাশ দেখার স্বাধীনতা হারিয়ে, সময়ের চোখে সমাপ্তি রেখা।
সচেতন বরেন্দ্র পরিবার ।।কাবেরী সাহা।। বরেন্দ্র পরিবার নেবেন আমার নমস্কার। কেমন আছেন দাদা-বৌদিরা সব? করোনার ভয়ে বন্দী নাকি? আমাদেরও একই পরিণতি। জরুরি কাজে বাইরে গেলে Mask রাখবেন Must মুখের সাথে। হাতে দেবেন Hand gloves, চোখে পরবেন Sunglass. মাথায় দেবেন সাহেবি Cap. কান দু’টো আবার বাদ যাবে কেন? কানে দেবেন Ear phone. এবার আপনার শ্রী চরণ, জুতোয় ঢাকবেন সে চরণ। এবার আপনি করোনা Fit, করোনা আপনাকে করবে না Hit. ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন, জনগণকে সচেতন করুন।
মেঘে ঢাকা আকাশ সেলিনা পারভীন আজ আকাশের মন ভালো নেই, মেঘে ঢেকে আছে পুরো আকাশ টা। কোথাও কোনো তারার মেলা নেই, অন্ধকার গ্রাস করেছে তারার মেলা। এই বুঝি নামবে বৃষ্টি বর্ষণ, ধুয়ে মুছে যাবে কালো আঁধারের মিশ্রিত সব সংযোজন। দূরের পাহাড় বলবে একটু হাসো, কত দিন দেখিনি তোমার হাসি। নদী বলবে এদিকে আসো একটু, ভাসবে তুমি আমার স্রোতে। দূরের ঝর্ণা বলবে বোকা তুমি, নদীর নোংরা পানিতে কেউ ভাসে নাকি!! ফুলের রানীরা বলবে আমার তুমি, প্রজাপতি হয়ে ডানা মেলে উড়বে। প্রবল বৃষ্টি প্রাতে মেঘের গর্জনে আকাশের কালো মেঘ সরিয়ে, তারার মেলায় আকাশ টা আবার হাসবে।
ওরে মন সুজল মুশফিক ওরে মন, তুই এত উদাস কেন? পাগলা হাওয়ায় দুলিস কত। কখনো মায়ায় কখনও হিংসায়, কখনো প্রচন্ড প্রতিশোধের ক্ষত। ওরে মন, তুই এত হিংসুটে কেন? কারো ভালো থাকায় হিংসে যদি সুন্দর দেখে তোর আগুন নদী। প্রেম দেখে তোর হিংসে খুবি।
বর্ষা হও তুমি দিলরুবা খানম এমনও বরষা সে এলো যে, যেমন উদ্যাম বাসনারা কপট চোখ রাঙ্গিয়ে কইছে, “তুমি রিমঝিম ঝন্কারে নাচন তোলো ওহে বৃষ্টি রাগিনী”, মেঘ দূত তার বার্তা পাঠালো “কি অসন্তোষে বিজরী চমকে ওই এলো বর্ষা এলোকেশী সুহাসিনী ” সে ঝুমঝুম নিক্কনে কয়ে যায় কথা ” আমার মন কেমনের দিন যে এলো” তুমি হও মেঘ কি উতাল হাওয়ার আকুতি, আমিতো জানি তুমিই হবে আমার ঝুম বৃষ্টি আর পাগল মাতাল করা অনুভুতি….
