ঢাকা প্রতিনিধি: কবি কলামিস্ট অথই নূরুল আমিন। তিনি নেত্রকোনা জেলার, বারহাট্টা উপজেলায় ছয়গাঁও গ্রামে ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮ সনে এক ধনাঢ্য খান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা মো. আব্দুল হক খান (হক সাহেব) মাতা নুরজাহান তালুকদার। লেখালেখির জীবনে তিনি একজন রাজনীতি বিশ্লষক এবং দেশের প্রভাবশালী কলামিস্ট হিসেবে পরিচিত। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্কুল জীবন বার্তা বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। নব্বই দশকের মানবতার কবিও মানবাধিকার কর্মী। অসংখ্য সংবাদ পত্রের নিয়মিত লেখক তিনি।এছাড়া সারা দেশের অসংখ্য পাঠাগারে স্বরচিত বই উপহার দিয়েছেন। পাঠাগার বন্ধু এবং শিক্ষা বন্ধু উপাধিতে ভূষিত হন তিনি। আমাদের পক্ষ থেকে মানবতার ফেরিওয়ালা এই কবির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। অথই নূরুল আমিনের লেখা বই দেশ…
Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ
আমরা শোকাহত: কবি ও সংগঠক লায়ন সালেহ আহমেদ আর নেই। কবি ও সংগঠক সালেহ আহমেদ-এর ছেলে সাদমান সূত্রে জানা যায় যে, গতকাল সন্ধ্যা ৬:৩০টায় বাদ মাগরিব আরেকটি জানাজায় শরিক হওয়ার সময় অসুস্থতাবোধ করেন। কিছুক্ষণ পর তাকে US Bangla Medical College Hospital-এ নেয়ার পথেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। ইন্না ইন্নালিল্লাহি ওয়াইন্নাইলাহি রাজিউন! তার নামাজে জানাজা আজকে সকাল ১০ ঘটিকায় বরাবো কবরস্থান মাঠে অনুষ্ঠিত হবে; ইনশাআল্লাহ। প্রতিবিম্ব প্রকাশ পরিবারের পক্ষ থেকে তার পরিবারের সকল সদস্যের প্রতি সমবেদনা এবং আত্মার চির শান্তি কামনা করছি।
সাহিত্যে নোবেল পেলেন দক্ষিণ কোরিয়ার লেখক হান কাং এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার লেখক হান কাং। সাহিত্যে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাবান এ পুরস্কারের জন্য তাঁকে মনোনীত করার কারণ হিসেবে নোবেল কমিটি বলেছে, হান কাংয়ের গদ্য তীক্ষ্ণ ও কাব্যময়। তাতে ইতিহাসের যন্ত্রণাবিদ্ধ বিষয়ের সঙ্গে মুখোমুখি বোঝাপড়ার প্রচেষ্টা আছে। তাঁর গদ্যে আছে মানবজীবনের ভঙ্গুরতার কথাও। ৫৩ বছর বয়সী হান কাংয়ের লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছিল দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সাময়িকীতে একগুচ্ছ কবিতা প্রকাশের মাধ্যমে। ১৯৯৫ সালে তাঁর একটি ছোটগল্প সংকলন বের হয়। আর সেটির মধ্য দিয়েই তাঁর গদ্য পাঠকের সামনে আসে। পরে হান কাং দীর্ঘাকার গদ্য লিখতে শুরু করেন। ‘দ্য ভেজেটারিয়ান’ তাঁর…
জগৎ জীবন দর্শন মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী মানুষের জন্যই মানুষ এসেছে জগতে, ভালো মন্দ শিখাতে, সেই সূদুর অতীত থেকে অদ্যাবধি। হে সুহৃদ মনোমোহন বাবু, তুমি এতো বোকা কেন? তোমার মত প্রকাশে পাগলপারা,জ্ঞানান্ধে অন্ধ তুমি। মানুষে মানুষে মমতায় সেতুবন্ধন কীভাবে তৈরী হয়েছে? চেয়ে দেখো সক্রেটিস প্লেটো এরিস্টটল দর্শন থেকে। জীবন দিয়েছে সক্রেটিস, পালিয়ে যাননি হার মানেননি, প্লেটো করেছেন ধারণ, দীক্ষা নিয়ে এরিস্টটল মহাসাধক হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ তোমার পিছনে কে কী বলল তা দেখে কোন লাভ হবে না, তবে প্রতিবাদের ভাষা শিখতে হবে আগে। বিশ্বাস করো রঙিলা মেয়ে, আমি একক কাউকে নিয়ে কিছু ই লিখিনা, লিখতে চাই না, সময় কোথায়? কেউ মনে করলে…
সৃজনশীল প্রকাশকদের নেতৃত্বে পরিবর্তনের প্রত্যাশা। বাংলাদেশের পরিবর্তিত রাজনৈতিক বাস্তবতায় প্রায় সকল সেক্টর নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। দেশের সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান-সংগঠন নতুন নেতৃত্বের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক গতিশীলতা ধরে রাখছে। অথচ সৃজনশীল প্রকাশনা জগতের চিত্রটা এখনও যেন পুরোপুরি উল্টো! পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতাদের একমাত্র বাণিজ্যিক সংগঠন ‘বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি’র নেতৃত্ব বদলের চেষ্টা হলেও পুরো প্রক্রিয়াটি এখনও সমাধানের পথে এগোয়নি। তাই মূলত স্থবির হয়ে আছে এই সংগঠনের কার্যক্রম। অন্যদিকে বেশ কয়েক বছর ধরেই সৃজনশীল প্রকাশকদের সংগঠন ‘বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি’র কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে আইনি জটিলতার মারপ্যাঁচে। এমন জটিল পরিস্থিতিতে প্রকাশনা শিল্পের বিভিন্ন উদ্যোগ-আয়োজন নিয়ে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগের প্রক্রিয়া…
চিহ্ন সাজেদা জাহান সব যেন কুয়াশার আড়ালে ঢাকা আলোকচ্ছটা বিস্ফোরণ! এঁকে দিয়েছে চিহ্ন তোমার করেছ ভালোবাসার আলাপন। মনের আকাশে উড়তে থাকা ভালোবাসার নীল দর্পণ! ফেলে দিয়েছ চিহ্ন হৃদয়ে আমার সাথি হলাম বিষাদ জীবন! তুমি নেই, কুয়াশায় ভিজে রয়েছে তোমার সেই পদচিহ্ন। কতদিন থাকব তোমার অপেক্ষায় হৃদয়টা মোর জরাজীর্ণ। তৃষ্ঞার্ত হৃদয় উচাটন মন এসো প্রিয় এসো করি আলিঙ্গন।
নতুন সূর্যোদয় কবির আল মামুন যে আশার আলো নিয়ে হলো নতুন সূর্যোদয়, সে আলোক কি নিভে যাবে? মনে বড় ভয়! চারি পাশে দেখছি আবার শকুনের উড়াউড়ি, স্বপন জেগেছে বুকে, মারবে কি কেউ ছুরি? জন্মভূমির মাটিজুড়ে ছড়ানো মিষ্টি সুবাস, শান্তির ডালপালায় ছুঁতে চাই নীল আকাশ। যারা অশান্তি ছড়ায় শত বিষাদের সুরে গান, শকুনের কেড়ে নিতে হবে নখ, দন্ত, প্রাণ। স্বপ্ন ভাঙতে চাইছে যারা, তারা জানে না ঠিক? কতটা রক্ত ঝরে আজ খুঁজে পেয়েছি দিক। অন্ধকারের ফাঁদে পড়া সেতো কালো অতীত, আলোর পথে হাঁটতে হবে যে শক্ত করে ভীত! শকুনদের রুখতে হবে রাখতে হবে সজাগ দৃষ্টি, আর কভূ দেখতে চাই না অন্যায়,…
দৈনিক ঐশী বাংলার তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে অনুষ্ঠিত উক্ত গুণীজন সংবর্ধনা অনুষ্ঠানা কবি ও কথাসাহিত্যিক সাঈদা আজিজ চৌধুরীকে আন্তর্জাতিক সাহিত্য পদকে ভূষিত করেন। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে দৈনিক ঐশী বাংলা পত্রিকার ৩য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও গুণিজন সম্মাননা ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়। শাহ ড. আলাউদ্দিন আলনের পরিচালনায় ও এ আর এম মুহিউদ্দীন খান ফারুকীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক মন্ত্রী নাজিমউদ্দিন আল আজাদ। প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন আন্তর্জাতিক কবি ও গবেষক ড. এস এম শাহনূর। সংবাদপত্র ও মিডিয়া শীর্ষক মুখ্য আলোচক হিসেবে সারোয়ার ওয়াদুদ চৌধুরী অবিলম্বে তথ্য ও গনমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করে মাফিয়া ও গডফাদার মুক্ত সৎ সজ্জন নির্মোহ সাংবাদিকদের নিকট সংবাদ পত্র…
বাবাকে লেখা রোকশানা আক্তার (ছায়াময়ী) আমি তখন `ন’ মাসের গর্ভে মাত্র ক”টা দিনের জন্য মুখ দেখা হলো না তোমার। মাকে বলেছিলে- ছেলে হলে নাম রেখ `বীর’ মেয়ে হলে পতাকা। আর বলেছিলে- ফিরে এসে স্বাধীন ভূখণ্ডে দাঁড়িয়ে আমায় নিয়ে বিজয়ের শ্লোগান দিবে। মা সেই আশাতেই রইলো- শুরু হলো ভয়াবহ যুদ্ধ চারদিকে গুলির শব্দ আঁৎকে ওঠা মায়ের বুক। রক্ত, লাশ, থম থম পরিবেশ। এক সময় সব কিছুর অবসান ঘটল। দেশ স্বাধীন হলো। চারদিকে বিজয়ের আনন্দ ছড়িয়ে পড়ল । এক এক করে অনেকেই ফিরে আসতে লাগলো। দ্বীপের বাবাও ফিরে এলো, তুমিই শুধু ফিরে এলে না । মা বলেছিল, আমার জন্মের প্রথম বোল ছিলো…
মানুষেরা চলছে অথই নূরুল আমিন মানুষেরা চলছে তো চলছে হাটছে দুরন্ত লম্বা দিগন্তে যে যেখানে যা বলার তাই বলছে জীবন ভর হাটছে আর ভাবছে। জলে স্থলে বন্দরে করছে আহরণ দেশে – বিদেশে আকাশেও ভ্রমন চিন্তায় চিন্তিত কখন জানি হয় মরণ তবু যুবকের রক্তে থাকে শিহরণ। মানুষেরা দিব্বি হাটছে তো হাটছেই যেন বিশাল প্রতিযোগিতা সবাই ভাবছেই কার আগে কে যাবে, অর্থ আয় লাগবেই জীবিকার তাগিদে সবাই শুধু হাটছেই। বাবু শিশু যুবক বৃদ্ধ, কারো নেই বিরাম অর্থের জন্য মানুষেরা নিচ্ছে না আর বিশ্রাম জিততে হবে এই ভেবে, করছে না আরাম দোহাই লাগে, দেরি হোক, খেয়ো না হারাম।