Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ

১৫ ই আগস্ট শোকাবহ দিন ফরিদা বেগম 15/8/2021/ বঙ্গবন্ধু ছিলেন আমার শ্বশুর ডাক্তার কে আহমেদ-এর সমসাময়িক। তার সঙ্গে বঙ্গ বন্ধুর অন্তরঙ্গতা ছিল। বঙ্গবন্ধু মাঝে মাঝে রাজনৈতিক কারণে ঝিনাইদা আসতেন। ঝিনাইদা আসলে তার বাড়িতে আসত। আমার শ্বশুরের মুখেই শুনেছি বঙ্গবন্ধুর বিশাল হৃদয়ের কথা। সেই থেকেই বঙ্গবন্ধুকে বুকে ধারণ করেছি। মনের গভীরে শ্রদ্ধা আর সম্মান এর স্থান দিয়েছি। প্রায় ৩০ বছর আগে একদিন ঢাকায় তার ধানমন্ডির ৩২নম্বর-এর বাড়িতে ছুটে গেলাম কৌতুহলী এবং গভীর ভালোবাসার টানে। যেখানে বন্ধবন্ধু এবং তার পরিবার পরিজন ঘাতকের আঘাতে শাহাদাত বরণ করেছিলেন। সঙ্গে ছিল আমার হাজব্যান্ড এবং আমার বড় ভাসুরের ছেলের বউ ঝুমুর। বাড়িতে ঢুকতেই একটা থমথমে বিষন্ন…

আরো পড়ুন

সেবা প্রকাশনীর জনপ্রিয় গো‌য়েন্দা সিরিজ ‘মাসুদ রানা’র বেশিরভাগ বই এর লেখক কাজী আনোয়ার হোসেন নন, বরং শেখ আবদুল হাকিম।ধ্বংস পাহাড় দিয়ে মাসুদ রানা সিরিজের যাত্রা শুরু হয়েছিল। এবং এই সিরিজের স্রষ্টা হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন কাজী আনোয়ার হোসেন। মাসুদ রানা সিরিজের এ পর্যন্ত বই বেরিয়েছে ৪৬০টিরও বেশি। জনপ্রিয় এই সিরিজের প্রথম দিকের গুটিকয় বই ছাড়া বেশিরভাগ বইয়ের লেখক শেখ আবদুল হাকিম- এতদিন এই তথ্যটি জনশ্রুতি আকারে থাকলেও রোববার কপিরাইট অফিস এক রায়ে জানিয়েছে, মাসুদ রানার লেখক কাজী আনোয়ার হোসেন নন, শেখ আবদুল হাকিম। সেবা প্রকাশনীর অসম্ভব জনপ্রিয় গো‌য়েন্দা সিরিজটির প্রথম ১১টি বইয়ের পর ২৬০টি বইয়ের লেখক শেখ আব্দুল হাকিম। এক…

আরো পড়ুন

এন।-145. ডি. আর. এ. লেখক মার্কো নুনেজ জি ইকুয়েডর 12-08-2021 শিরোনাম: যদি তুমি আমাকে চাও তুমি আমার চুলকানি কি করেছ যে এই সুফ্রন আমার ঠোঁটে তোমার চুম্বন কি করেছে তোমার ঠোঁট দিয়ে ভরা । যে ভালোবাসা দিয়েছিলে সে ভালোবাসা আমার মাঝে আটকে ছিলো আর আজ অসুস্থ আর আমি মরে যাচ্ছি । যদি তুমি চাও আমায় দয়া করো । আর তোমার কাছ থেকে আমার ভালোবাসাকে দূরে যেতে দিও না । আমরা দুইজন লুসেরা ছিলাম যে রাতে আমরা আমাদের শরীরে চুম্বন এবং যত্নসহকারে উষ্ণ থাকি । তোমার প্রস্থানের সাথে সাথে সবকিছু বদলে গেছে । ইতোমধ্যেই আমার শরীর ঠান্ডা লাগছে তোমার আত্মার স্পন্দন…

আরো পড়ুন

সর্বনাশ কাজী মুহাম্মাদ রাকিবুল হাসান ।। চট্টগ্রাম ।। মনলোভা নিসর্গের পরতে পরতে পরম চোষ্য অকল্মষ সুগভীর চুম্বনে – সেঁকে তুলে আনি যত সুষমা, অমৃত নির্যাস, কেঁপে কেঁপে উঠে ভূমি সমগ্র থেকে আকাশ। ফুঁসে উঠুক মলয়, নেমে আসুক প্রলয়, ধ্বসে যাক নিলয়, উবে যাক বলয় – নিশ্চয় বিনিশ্চয় অত্যাশ্চর্যপূর্বক সর্বনাশ, শেষ চুমুকে অত্রস্ত তৃপ্ত কবি কিংবদন্তি! -সেইই হয় নুহাশ, যেটি হয় ইতিহাস ।।

আরো পড়ুন

ফেরা  হাসান ওয়াহিদ পথতরুর ছায়ায় দুপুর গড়িয়ে যায় ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘে লেগে থাকে ফিকে গোলাপি রং একটা ঘুড়ি হয়ে আকাশে প্রায় একটা বিন্দু হয়ে বাতাসে সাঁতার দিই বিস্ময়ের সঙ্গে আনন্দ মিশলে যেমন হয়। সোনালি রোদ গায়ে মেখে আকাশ ছোঁয়ার খেলায় মেতে উঠি যদিও সে উড়ায় ঘুঘুর ডাকের মতো একটুখানি একাকিত্ব লেগে থাকে। নিচে কাশফুল, পাশে আলোর ইশারা ছিঁড়ে নেয় মায়াজাল কেড়ে নেয় স্বপ্নের মুকুল হয়ে ফুটে ওঠা। যার খুশিতে উড়ছিলাম তারই ইচ্ছা মেনে গাঢ় সন্ধ্যায় এই শহরের কোনো এক ঘরে ধুলোমাখা আসবাবপত্রের আলোর আড়ালে ফিরে যাই।

আরো পড়ুন

মিশুক মুনীর, পুরোনাম আশফাক মুনীর চৌধুরী, (২৪ সেপ্টেম্বর ১৯৫৯ – ১৩ আগস্ট ২০১১) সাংবাদিক। তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরীর মেজ ছেলে। তার জন্ম নোয়াখালী জেলায়, তিনি একাধারে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, সাংবাদিক, চিত্রগ্রাহক এবং চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাহক। মিশুক মুনীরকে “বাংলাদেশের টেলিভিশন সাংবাদিকতার পথিকৃৎ” বলা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা শেষ করে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিক বিভাগে শিক্ষকতা শুরু করেন। তিনি প্রথম ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে “ভিডিও জার্নালিজম কোর্স”-এর সূচনা করেন। ১৯৯৮ সালে তিনি শিক্ষকতা ছেড়ে পুরোদস্তুর সাংবাদিকতায় যুক্ত হন। মিশুক মুনীর ১৯৯৯ সালে একুশে টেলিভিশনের প্রথম যাত্রায় হেড অফ নিউজ অপারেশনের দ্বায়িত্ব নিয়ে দেশে আন্তর্জাতিক ধারার টেলিভিশন সাংবাদিকতার…

আরো পড়ুন

খাবারের অপচয় ভদ্রতা নাকি ফ্যাশন আবুল খায়ের আমাদের দেশে কী গ্রাম কি শহর। এমন কিছু আচার-অনুষ্ঠান এখনও প্রচলিত আছে। যে অনুষ্ঠান গুলোর বড় আর্কষণ হলো পর্যাপ্ত (Reach Food) খাবার পরিবেশন। আইটেমও থাকে অনেক রকমের। বনভোজন, বিয়ের অনুষ্ঠান, গায়ে হলুদ, বৌভাত/বধুবরণ, জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী, আকিকা/নাম রাখা, মিলাদ মাহফিল, কুলখানি, সুন্নতে খৎনা, চল্লিশা, মেজবানী উৎসব, দাওয়াত, ওয়ার্কশপ/সেমিনার, রাজনৈতিক সভা, বার্ষিক সাধারণ সভা/সমিতি ইত্যাদি। বাড়িতে কিংবা কমিউনিটি সেন্টার অথবা হোটেলে সবচেয়ে বেশি খাবার অপচয় হয়। টেবিলে প্রচুর খাবার দেয়া থাকে। খাবারের প্লেটেও অনেক রকমের খাবার দেয়া থাকে। ছোট-বড় সবার জন্য একই প্লেট। এক প্লেটের খাবারই হয়ত দু’তিনজন খেতে পারবে না। তাতে কোন অসুবিধা…

আরো পড়ুন

হৃদয় এর বন্ধু নুরুন্নাহার পান্না বন্ধু হয়ে আমার যখন হাতটা ধরে ছিস, বন্ধু হয়েই চিরকাল হাতটা ধরে রাখিস।। বন্ধু মানেই দুই দেহ এক ই আত্বা, বন্ধু মানে এক ই রাতে এক টাই সত্বা।। তুই আমার আপন জন তুই আমার কলিজা, শত্রু আসলে বলবো আমি তোরা দূরে সরে যা। চোখ টা যখন বন্ধ করি তোকেই শুধু দেখি, কলম টা হাতে নিলে তোর কথা ই লিখি।। এই হৃদয়ে কোন জায়গায় তুই বসে আছিস, বন্ধু হয়ে ভালোবেসে কাছে টেনে নিস। তুই যখন অভিমানে কথা বলিস না, তখন আমি মরে যাবো এটা ভুলিস না।। আমার হাতে হাত রেখে কথা দিয়ে যা,, চিরোজীবন পাশে থাকবি…

আরো পড়ুন

নারীর কর্মসংস্থান বেড়েছে: গত ১১ বছরে কর্মক্ষেত্রে নিয়োজিত নারীর সংখ্যা বেড়েছে ৭৩ লাখ ৫০ হাজার জন। কর্মসংস্থানের সংখ্যাগত দিক থেকে নারীর অংশগ্রহণ পুরুষদের তুলনায় বাড়ছে চার গুণেরও বেশি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে দেশে প্রতি বছর নারীদের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রায় ছয় শতাংশ হারে। আর পুরুষের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হার দেড় শতাংশ। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে নারী কর্মসংস্থান ছিল এক কোটি ১৩ লাখের মতো। আর ২০১৬-১৭ অর্থবছরের জরিপে এই সংখ্যাটি পাওয়া গেছে এক কোটি ৮৬ লাখ ৫০ হাজার জন। ৯০ দশকের পর থেকেই নারী অগ্রগতির শুরু বাংলাদেশে। পরের দশক থেকে গতিটা আরও বাড়ে। এরই মধ্যে মাধ্যমিক পর্যন্ত শিক্ষায় মেয়েরা ছাড়িয়ে গেছে ছেলেদের আর উচ্চ…

আরো পড়ুন

নারী কোটা: আমাদের দেশে নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য বিভিন্ন প্রকার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। উদ্যোগটি প্রশংসনীয়। এরূপ উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকারি-আধা সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে নারীদের জন্য নির্ধারিত কোটা সংরক্ষণের বিধান করা হয়েছে। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকরিতে ৪৫ শতাংশ পদ মেধা কোটায় নির্বাচনের পর অবশিষ্ট পদের জন্য অন্যান্য কোটার সঙ্গে ১০ শতাংশ নারী কোটা, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে মেধাভিত্তিক জেলা কোটায় নির্বাচনের পাশাপাশি ১৫ শতাংশ নারী কোটা ও প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধাভিত্তিক জেলা কোটায় নির্বাচনের পাশাপাশি ৬০ শতাংশ নারী কোটা সংরক্ষিত রেখে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এতে নারীরা সরকারি চাকরিতে পুরুষ প্রার্থীর সঙ্গে মেধা কোটায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা…

আরো পড়ুন