কালের প্রতিবিম্ব পরিবারের পক্ষ থেকে আমরা এই নব নির্বাচিত বাংলাদেশ বেতারের একজন তালিকাভুক্ত গীতিকার’কে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই। আমরা তার সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করছি।
রুনা লায়লা। কবি, গীতিকার, ছড়াকার ও সম্পাদক।
জন্ম: ৩০ শে ডিসেম্বর ১৯৮৭ সনে ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও থানার উত্তরনোও পাড়া গ্রামে একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।পিতা: মরহুম মোঃ আবুল কাশেম, মাতা : আনোয়ারা বেগম। চার বোন দুই ভাইয়ের মধ্যে তিনি ৫ম।
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
ইবরাহিম পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হতে ৫ম শ্রেণি পাশ করেন।
উত্তর কাফরুল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০০২ সালে বিজ্ঞান বিভাগ হতে এস.এস. সি পাশ করেন।
মীরপুর গার্লস আইডিয়াল কলেজ হতে এইচ. এস. সি (বিজ্ঞান বিভাগ) এবং বি.এস.সি (সম্মান) – প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, বি.এড, এম.এস.সি করেন জা.বি (সরকারী তিতুমীর কলেজ, ঢাকা) থেকে।
তিনি শহরে বড় হয়ে উঠলেও তার প্রকৃতি ও মাটির প্রতি রয়েছে বিশেষ টান।ছোটবেলা হতেই তিনি সাহিত্যচর্চা করতে খুব ভালোবাসেন।২০০৮ সালে প্রথম যায়যায় দিন পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হয়।
তখন থেকেই সাহিত্য জগতে তার পদচারণা।
তিনি বিভিন্ন গণমাধ্যমে বিশেষ করে জনপ্রিয় অনলাইন মাধ্যম বাংলা কবিতা. কম,গানের পাতা.কমে লিটলম্যাগ, ম্যাগাজিনে নিয়মিত লিখছেন এবং এডিটর, রিভিউয়ার ও মোডারেট করছেন। জনপ্রিয় ম্যাগাজিন কালের প্রতিবিম্বের সাব এডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন। বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠন থেকে বিভিন্ন পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।
প্রকাশনা:
নিয়তির ডুবুচড়, জলকণার আবরণ, লোকসংগীতের গীতিকবিতার বই রুনা গীতিসহ কাব্যগ্রন্থ: কাব্যশতদল, নবদিগন্ত (কোলকাতায় প্রকাশিত), অবনীর শেষ শব্দ, সম্ভার, সঞ্চয়ন, দ্বাদশ রবির কর।
কর্মজীবনে তিনি একজন (জীববিজ্ঞানের) শিক্ষক ।ব্যাক্তি জীবনে তিনি এক ছেলে সন্তানের জননী। তাঁর জীবনসঙ্গী মোঃ মাজহারুল ইসলাম মজিব ডিপিডিসিতে কর্মরত আছেন।
ছবিতেঃ
বাংলাদেশ বেতারের সংগীত বিভাগের পরিচালক কামাল আহমেদ’র (বামে) কাছ থেকে অভিনন্দনপত্র গ্রহণ করছেন কবি ও গীতিকার রুনা লায়লা।
বাংলাদেশ বেতারের উপ-পরিচালক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান’র (ডানে) কাছ থেকে অভিনন্দনপত্র গ্রহণ করছেন কবি ও গীতিকার রুনা লায়লা।
২ Comments
very good job; congratulations.
শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন দিদিভাই