শাবিহ মাহমুদের সম্পাদনায় দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থ “নোয়াখালীর ইতিহাস”র পুনঃপ্রকাশ।
..……………………………………..…………………………….
নোয়াখালী (ভুলুয়া) জেলার ২ শ বছর পূর্তিতে ৯২ বছর পর পুনঃপ্রকাশ হল নোয়াখালীর প্রাচীন, মূল্যবান ও দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থ “নোয়াখালীর ইতিহাস”। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে নোয়াখালী জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটোরিয়ামে কবি-গবেষক-সাংবাদিক শাবিহ মাহমুদ সম্পাদিত গ্রন্থটির প্রচ্ছদ উন্মোচিত হয়।
১৯৩০ সালে গ্রন্থটি যৌথভাবে রচনা করেছেন এ. কে. এম. মক্রমবিল্ল্যা চৌধুরী ও শ্রীঅশ্বিনীকুমার সোম তত্ত্বনিধি। বইটি পুনঃপ্রকাশ করেছেন লেখক মক্রমবিল্ল্যা চৌধুরীর নাতি বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সমাজসেবী ডা. তবারক উল্যাহ চৌধুরী বায়েজীদ।
সম্পাদক শাবিহ মাহমুদ জানান, প্রচলিত ইতিহাস চর্চার বাইরে উক্ত গ্রন্থের সচেতন লেখকদ্বয় কেবল রাজাদের ইতিহাস লেখেননি। তারা মূলত জনগণের ইতিহাসই রচনা করেছেন। যাকে সাম্প্রতিক সময়ে বলা হচ্ছে ‘সাব অল্ট্রান হিস্ট্রি’। বিষয়টি এ গ্রন্থের একটি মৌলিক দিক। এছাড়া বর্তমান গ্রন্থে আমি ৩০ পৃষ্ঠাব্যাপী একটি ভূমিকা লিখেছি। মূল গ্রন্থে প্রবেশের আগে গ্রন্থের মূল্যায়ন, নোয়াখালীর ইতিহাস, ইতিহাস চর্চা এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নির্বাচিত আলোকপাত করা হয়েছে; যা পাঠক ও অনুসন্ধিৎসু গবেষকদের বিশেষভাবে সহায়তা করবে। এছাড়া নোয়াখালী বিষয়ে নতুনতর তথ্য, ব্যাখ্যা ও দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরা হয়েছে এ গ্রন্থে।