অধরা
আমি বলছি না তোমাকে ভালোবেসে
আকাশের চাঁদ এনে দিবো
বড় জোর একটা লাল টিপ দিতে পারি।
তোমাকে ভালোবেসে
একশ আটটি নীল পদ্ম আর
দূরন্ত ষাঁড়ের চোখে লাল ফিতা বেঁধে দিবো
এমন দূঃসাহস নেই আমার ?
আমি শুধু বলতে পারি
আকাশে এক ফাঁলি চাঁদ উঠে
ঠিক তোমারই মতো
যার রূপের চ্ছটায় চিক চিক করে
নদীর বিক্ষুব্ধ জল
মাঝি পাল তুলে হাল ছাড়ে
দূর অজানার গায়,,,,,,,,,
এক অধরার সন্ধানে ।
ঋণ
বলতে পারো,
মাংশে কেন লাগলে আঘাত
মুখে বলি উহ্ মা’
যতই তুমি চেষ্টা করো
পারবে না একবারও
দুঠোটের মিলন ছাড়া
বলতে তুমি, ‘মা”।
অন্তঃস্তিত মা আমার
অন্তর থেকেই উচ্চারিত
ছন্দে মিলে মায়ের সাথে
এমন শব্দ নাই যে তা।
বলতে পারো,
হাড়ে কেন লাগলে আঘাত
মুখে বলি উহ্ বাবা’
অন্তর্মুখী বাবা আমার
আছে সাধ্য এমন কার
দুঠোটের মিলন ছাড়া
হা, মুখে বলবে বাবা?
মায়ের দেহের রক্ত মাংশে
যে কারিগর গড়লো দেহ
সেই কারিগর ভালই জানে
মায়ের বিকল্প নেই কেহ।
সৃষ্টির কেমন আজব রীতি
বীর্য ফোটায় হয় যে হাড়
তাইতো বলি পিতার তূল্য
এই জগতে কে আছে আর?
পিতা-মাতার জন্য যদি
জীবন বিলাও প্রতিদিন
মনে রেখো তারপরো
শোধ হবে না তাদের ঋণ।
২ Comments
আন্তরিকঅভিবাদন কবি খায়ের ভাই,,,,
আমার লেখা দুটো কবিতা আপনার প্রকাশিত পত্রিকার, সাহিত্যের পাতায় প্রকাশ করার জন্য,,,,,
congratulations