০১) ভারত ভাগ্যবিধাতা “ভারত আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ট আসন লবে” এই কথাটা সত্যি হলো শেষে ভারত যখন পা রাখলো দূরে…চাঁদের দেশে….. বিশ্ব জুড়ে বাড়লো যে তার মান আজ ঘরে ঘরে গাইছে মানুষ দেশের জয়গান….. আমার ভারত মহান ছিলই ভাই আজকে সেটা প্রমান করে তাই জয়গান গাই…. যাকে ঘিরে তিন সাগরের ঢেউ সেই দেশেরই মাটিতে আজ সোনা ফলায় কেউ…. হিমালয়ের উচ্চতাকে দেখে সাইবেরিয়ার শীতল বাতাস যাচ্ছে বরফ রেখে…. মরুভূমির বালিয়ারি স্তূপ কতো যে তার মহিমা আর কতো যে তার রূপ…. এই হলো সেই ভারতবর্ষ দেশ নানা ভাষা, নানা জাতি ভিন্নরকম বেশ…. তবু তারা এক হয়ে গায় গান বিশ্ব জুড়ে বৃদ্ধি পেল এই…
Author: প্রতিবিম্ব প্রকাশ
সূক্ষ্ম প্রতীক কথকতা শিরীনা ইয়াসমিন প্রতীক, বসার ঘরে বসবে? তুমি বরং ভেতরে এসো ফ্রেশ হয়ে নাও। টাওয়েলটা নাও মুখটা মুছে ফেলো। কী দেখছো হা করে! কিছু না। দেখতে মন চায় তবে সে আর হয়ে উঠে না। প্রতীক, চা নাও। জার্নির ধকলটা চলে যাবে। কেমন হলো? তোমার চা বরাবরই ভালো। যা ভাবো মনে মনে যদি পারো করে নাও সময় যে বয়ে যায়। কী বললে প্রতীক? কই, কিছু নাতো! বেশ গরম পড়েছে সূক্ষ্ম, বাসটাও চলছিলো না। জ্যাম, ভাঙা রাস্তা। খুব কষ্ট হয় তোমার না! প্রতীক, দুপুরের খাবারটা সেরে নাও। না সূক্ষ্ম, কাজ কিছুটা এগোই তারপর। এতোকিছু কেন করেছ সূক্ষ্ম? বারবার বলেছি এদিনটায়…
গানের জগতে তাঁকে বলা হতো ‘ব্ল্যাক ডায়মন্ড’। সেই ব্ল্যাক ডায়মন্ড বাংলাদেশের সংগীতজগৎ থেকে বহুদিন দূরে। ছয় বছরের বেশি সময় ধরে তাঁকে দেখা যায় না বাংলাদেশের কোনো মঞ্চে। মাঝেমধ্যে নতুন গান প্রকাশ করলেও বিনোদন অঙ্গনের কোনো আড্ডায়ও উপস্থিতি নেই তাঁর। বেবী নাজনীনকে শ্রোতারা এখনো তাঁর গানের মতো করেই সারা বাংলায় খুঁজে বেড়ান, কিন্তু তিনি এখন কোথায়। যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সিতে পরিবার নিয়ে থাকেন বেবী নাজনীন। তবে এই মুহূর্তে একমাত্র ছেলে মহারাজ অমিতাভকে নিয়ে নিউইয়র্কের এস্টোরিয়াতে আছেন। ছেলে ইউনিভার্সিটি অব হিউস্টোন থেকে আইটি নিয়ে স্নাতক শেষ করেছেন। ইন্টার্ন করছেন। বুধবার সকালে বেবী নাজনীনের সঙ্গে কথা হয় প্রথম আলোর। বললেন, ‘করোনাভাইরাসের প্রকোপ শুরুর পর…
কামনা জেবুন্নেছা জেবু আকাশ ভরা তারার সাথে থাকে না কেউ অন্ধরাতে, যেমন করে চাঁদকে চায় সঙ্গী করে রাখতে, সূর্যটা দিচ্ছে আলো সকল প্রাণের তরে, স্বার্থহীন ভালোবেসে আলো দিয়ে যায় চাঁদে। আকাশটা মনের মতো ক্ষণে ক্ষণে সাজে কত, নীলে সাদায় মেঘের ভেলায় জীবন যেন তার মত। আচ্ছা বলো বৃষ্টি কেন ঝরে? জলটা কেন নীলের প্রেমের পড়ে? প্রেমের ঘোরে আকাশে জল কেন উঠে? মোহ কেটে গেলেই কেন ফের ঝরে পড়ে? ঐ আকাশে জীবন দেখি তোমরা কেন দেখ না? ভালোবাসার মানেটা কি কেন আজো বুঝলে না? যতই বল পেলেই হব ধন্য বলছি আমি বৃষ্টির মতো হয় নগন্য। সুখি যদি হতে চাও ছোট্ট জীবনে…
শৈশব বেলা ছিলো ভালো। মাসুম বিল্লাহ। শৈশব বেলা ছিল ভালো, করেছি কত খেলা। কিশোর বেলা সোনালি দিন, কর না তো হেলা। আঁকাশে যে মেঘ জমেছে, রাতে দেখা তাঁরা। আপন ছিল অনেক মানুষ, পর হল আজ তারা। সকাল গেল সন্ধ্যা গেল কেঁটে গেল বেলা। দিন শেষে দেখতে পাবে তুমি শুধুই একেলা। আজকে তুমি ছোট শিশু কাল কিশোর বেশ। তোমার হাতে গড়ে ওঠবে সোনার বাংলাদেশ।
শরতের কাশফুল পি, এন, এম, জীবউন নেছা (পারভীন নাহার) রেল লাইন পার হয়ে খোলা ঐ মাঠে খেলতে গিয়েছিলাম সাথীদের সাথে। মাঠ যেনো কাশবন ফুলে ফুলে সাদা নরম পরশে হারিয়ে যেতে নেই কোন বাধা। শরতের আকাশটা শুভ্রতায় ভরা ধবধবে মেঘগুলো প্রাণ পাগল করা। এই মন ছুটে যায় যখন তখন নীল আকাশে সাদা মেঘ, নিচে কাশবন। কাশফুলের মাঝখানে দেখেছি তোমার মুখ, এখনো ভাবতে গেলে পাই যেনো সুখ। ছোট ছিলাম বলে তখন বুঝিনি কিছু একগাল হেসেছি শুধু, নেইনি তোমার পিছু। আজ মন সারাক্ষণ খুঁজে ফেরে তোমায় অনেক দেরি হয়েছে, আর কি পাওয়া যায়? শিউলি বকুলের মালা গেঁথে চলে অপেক্ষার প্রহর পাই না খুঁজে…
জলের অর্কেস্ট্রা সৈয়দ কামরুল [ অভিবাদন প্রথমা ] ঘাসরং রূপসার মতো ডাঙর তোমার জলে ডুবেছি অতলব্রত না শিখে জলতান বেজেছি নিতলে বেসুরো জলের অর্কেস্ট্রা খরস্রোত। লিখেছি কবিতা অজন্তাক্ষর — স্রোতপাথর লিখেছি লিরিক — অভিবাদন প্রথমা— ঝর্ণা কলমে সবুজ ইটের দেয়ালে। নন্দনে কষিনি প্রেম ছন্দগনিত কস্মিনকালে। রবীন্দ্রনাথের ছিল মাত্রাবৃত্তে বেহাল বিদিশা! দক্ষ দর্জির মতো ছিল তার যাদুগজফিতা বেজোড় মাত্রার পাথরে উপলে পড়েনি ছেদ — হোঁচটে হোঁচটে বলেছি তোমাকে অভিবাদন প্রথমা! নাদান খলিফা আমি শিখিনি সেলাই শিল্প দিশা! ঘাসরং রূপসার মতো ডাঙর তোমার জলে স্রোত স্বাধীনতা মেনে পরাইনি অর্গল কূলহারা তোড়ে সাঁতার কাটিনি হরিণশাখা নাব্যনদের চরে।
‘প্রিয়তমা’সিনেমার সাফল্যে পরিচালককে গাড়ি উপহার দিলেন প্রযোজক আরশাদ আদনান: গত ঈদে মুক্তি পেলেও এখনো প্রেক্ষাগৃহে চলছে ‘প্রিয়তমা’। গেল ঈদুল আজহায় মুক্তি পেয়েছিল শাকিব খান অভিনীত ‘প্রিয়তমা’। দেশের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ বিভিন্ন দেশেও ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে সিনেমাটি। নতুন খবর হল- এই সিনেমাটির সাফল্যে পরিচালক হিমেল আশরাফকে একটি গাড়ি উপহার দিয়েছেন প্রযোজক আরশাদ আদনান। শাকিব খানকে নিয়ে ‘প্রিয়তমা’ সিনেমা বানিয়ে প্রযোজক আরশাদ আদনান চমকে দিয়েছেন ছবিপ্রেমীদের। সিনেমাটি টানা আট সপ্তাহ ধরে দেশ ও দেশের বাইরের প্রেক্ষাগৃহে চলছে। সিনেমার গান, গল্প, নির্মাণ নিয়ে একের পর এক প্রশংসায় ভাসছে সিনেমাটির টিম। সিনেমার এমন সাফল্যে নিজ উদ্যোগে পরিচালক হিমেল আশরাফকে গাড়ি উপহার দিলেন প্রযোজক। এমন…
মেঘলা দিন মহুয়া বাবর আজ আমার মনের আকাশে মেঘলা মেঘলা দিন, মেঘের কাছেই তুলে রাখলাম আমার সকল ঋণ। মন খারাপের প্রহরে আমি নিঃশ্চুপ এক পাথর, আলো নেই স্পর্শ নেই ঝাপসা দেখি কাতর। শীতের ভোরে আনবো পেড়ে রস ভরা সব হাঁড়ি, প্রকৃতি যেন এই সুযোগে দিলো আমায় আঁড়ি। ফোঁটা ফোঁটা প্রজাপতিগুলো আর তো এলো না, রঙ বাহারে মাতিয়ে দিতো ওদের রঙিন ডানা। নিশিরাতে নিজ আকাশে খুঁজি নক্ষত্রের চরাচর, ঘুমের দেশে না যেতেই নামলো মরীচিকার বাসর। নতুন কোনো কবিতার উপমা আসে নাতো চেতনায়, ইচ্ছে হয় ডুব দিয়ে থাকি নির্জন কচুরী পানায়। এটা গুহা নয় ঘরও নয় ঠিক যেন জীবন্ত কোনো কবর, মৃতদের…
আমার ঊষাবেলা সৈয়দা রুবীনা কল্পিত তরু অঙ্কিত চারু কাঠচম্পা বেলা সুচারু সবুজায়নে বিস্তৃত তোমারো খেলা, সখা হে! সখা হে, জবারো বনে লালেরো স্নানে রঙিন পাখনায় প্রজাপতির রঙো মেলা আমার ঊষাবেলা।। চমকি চমকি ধমকি ধমকি চলনে নূপুরী বাদ্য কি সাধ্য! কি সাধ্য! আমার ঊষাবেলা, চলে তোমারো খেলা চলে তোমারো খেলা, চলে তোমারো খেলা আমার ঊষাবেলা। কল্পিত তরু অঙ্কিত চারু কাঠচম্পা বেলা সুচারু সবুজায়নে বিস্তৃত তোমারো খেলা, সখা হে! সখা হে, জবারো বনে লালেরো স্নানে রঙিন পাখনায় প্রজাপতির রঙো মেলা আমার উষাবেলা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ
