কষ্ট দেবে গো, কষ্ট
হাসনা হেনা।
তারিখ – ২৬/০৭/২০২১
আমার কিছু কষ্ট আছে উড়াল দিতে চায়।
আমি ওদের ধরে রাখি মাখি সারা গায়।
বলো দেখি সেই কষ্টটা হতে পারে কি?
শুনতে হলে পাশে বস, বস চট চলদি।
খাতা কলম নিয়ে ও বসতে পারো,জীবন ক্ষনস্থায়ী।
কষ্ট গুলিকে কষ্ট দিলেই, হতে পারো জয়ী।
প্রাচুর্যেও অনাহারী কিছু মানুষ দেখি।
মনের কাছে ধরা ওদের সুখ নামের পাখি।
তাদের দেখে মুচকি হেসে থাকি নিঃশব্দে।
আমি ভাই মহা সুখী, বৃষ্টি পরার টাপুরটুপুর শব্দে।
চামড়া এদের দুধে আলতায়,রুপের বাহার এত।
হিংসার দহনে হয়েছে কালো,আর বুঝাব কত।
মুখের উপর ভেংচি কাটি,পর্দা সেথায় টানি।
গায়ে মাখি চাঁদের পরশ,ভালোবাসার দানি।
টাকার বিছানায় শুয়ে ও ওরা ছটফটাতে থাকে।
চাহিদার তীব্র দহন এদের ফুসফুসিয়ে ডাকে।
তাদের দেখে মরি হায়রে এখন কিযে করি?
ঘাসফুল হয়ে বাঁচার ইচ্ছাকে শক্ত করে ধরি।
কষ্ট দেবে কষ্ট,আরও অনেক কষ্ট।
কষ্ট গুলোকে কষ্ট দিব থেতলে দিব মাথা।
ফুলের সুবাস মাখবো গায়,ভুলবো মনের ব্যাথা।
রাশি রাশি চাঁদের আলো পরে পৃথিবীর বুকে।
চাঁদ তো বাকা এই কষ্টে কি মুখ লুকিয়ে রাখে?
আমার মত সুখের পরশ পেত যদি হায়।
কষ্ট গুলো কে সামলে রাখত,লেপটে রাখত গায়।
হাসনা হেনা
সহযোগী অধ্যাপক,
ইংরেজি বিভাগ মোহাম্মদ পুর মহিলা কলেজ।
২ Comments
সুনিপুণ ভাবনায় হাসি-কান্নার চলমান জীবনের আলোকে একটি অসাধারণ কাব্য-
শৈলী কবিতার চাদরে গুণী-কবি তুলে এনেছেন। পাঠ একরাশ মুগ্ধতা এনে দিলো। কবির সুনির্মল চিন্তাধারায় লেখনীর
মধ্যে আরো গঠনমূলক মানবতার কথা উঠে
আসুক,-এমোন প্রত্যাশা করি,,,।
কবিকে অনেক ধন্যবাদ জানাই,,,।
সুনিপুণ ভাবনায় হাসি-কান্নার চলমান জীবনের আলোকে একটি অসাধারণ কাব্য-
শৈলী কবিতার চাদরে গুণী-কবি তুলে এনেছেন। পাঠ একরাশ মুগ্ধতা এনে দিলো। কবির সুনির্মল চিন্তাধারায় লেখনীর
মধ্যে আরো গঠনমূলক মানবতার কথা উঠে
আসুক,-এমোন প্রত্যাশা করি,,,।
কবিকে অনেক ধন্যবাদ জানাই,,,।