সম্পের্কের চোরাবালি
বৈশাখী সুলতানা
আখিঁতে সৃষ্টি চোরা জলের নহর,
হৃদয় নতুন আলোর প্রহর।তবুও শূন্যতা,
শান্তির অভিনয়।
রজনী গভীর অন্ধকারাচ্ছন্ন সরবর,
কন্ঠে পিপাসা।
উজ্জ্বল ঝলমলে আকাশ ভরা চাঁদ,
তবুও কলংকের দৃষ্টান্ত।
বস্রে আবৃত্ব তবে কেন বস্রহীন।
ধানের ডগায় ঝুলন্ত ঘর।
চোখে বাসা কিট,
রক্তাক্ত দেহ উপায় নেই।
জীবনের অর্থ বুঝি এখানেই।
অদ্ভুত শূন্যতার খেলায় আর কত হারজিত,
স্বপ্নগুলো আজ কমোর মচকানো,
হয়তো আমার মতো অনেক আছে সময়েও নিজেকে লুকিয়ে কাঁদে অথবা সাহসের ভর করে
চলে অবিরাম।
আচঁল উড়িয়ে অধরা জীবন,
দুঃখ লেপ্টে শরীরে ভাবে হাসির ফোয়ারা,
কে দেখে মুক্ত বিহীন ঝিনুকের শূন্য খোলশ।
মিছে ছেঁড়া রঙের খোয়াব দেখা, প্রভাতে সবি মিছে,
সারাক্ষণ কাট কয়লা ঝলসে অবশেষে পোড়া ছাঁই।
নিজেকে বলি দিয়ে নিঃস্বার্থভাবে নিমজ্জিত সম্পর্কের মহত্ত্ব কে বুঝবে বা বুঝতে চাইবে,
শুধু শুধুই কষ্টের ভাগীদার।
সবছেড়ে ছুড়ে বাঁচতো শুধুমাত্র নিজের জন্য বাঁচ।