১৩৩ বার পড়া হয়েছে
উত্তম কুমার
প্রয়াণ দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধা
৩ সেপ্টেম্বর ১৯২৬ – ২৪ জুলাই ১৯৮০।
প্রকৃত নাম অরুণকুমার চট্টোপাধ্যায় ভারতীয়-বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেতা, চিত্রপ্রযোজক এবং পরিচালক। বাংলা চলচ্চিত্র জগতে তাকে ‘মহানায়ক’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে।
চলচ্চিত্রে অভিনয় ছাড়াও তিনি সফলভাবে মঞ্চেও অভিনয় করেছেন।
উত্তম কুমারের আসল নাম অরুণ কুমার চট্টোপাধ্যায়। তিনি কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কলকাতার সাউথ সাবার্বান স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন এবং পরে গোয়েঙ্কা কলেজে ভর্তি হন। কলকাতার পোর্টে চাকরি নিয়ে কর্মজীবন শুরু করলেও গ্র্যাজুয়েশন শেষ করতে পারেননি।
সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসে চলচ্চিত্র জগতে প্রতিষ্ঠা পেতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে তাকে।
উত্তম কুমারের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ছিল দৃষ্টিদান। এই ছবির পরিচালক ছিলেন নিতীন বসু। এর আগে উত্তম কুমার মায়াডোর নামে একটি চলচ্চিত্রে কাজ করেছিলেন কিন্তু সেটি মুক্তিলাভ করেনি।
বসু পরিবার চলচ্চিত্রে তিনি প্রথম দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এরপর সাড়ে চুয়াত্তর মুক্তি পাবার পরে তিনি চলচ্চিত্র জগতে স্থায়ী আসন লাভ করেন। সাড়ে চুয়াত্তর ছবিতে তিনি প্রথম অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই ছবির মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সফল উত্তম-সুচিত্রা জুটির সূত্রপাত হয়।
উত্তমকুমার এবং সুচিত্রা সেন বাংলা চলচ্চিত্রে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে অনেকগুলি ব্যবসায়িকভাবে সফল এবং একই সাথে প্রশংসিত চলচ্চিত্রে মুখ্য ভূমিকায় একসাথে অভিনয় করেছিলেন। এগুলির মধ্যে প্রধান হল – হারানো সুর, পথে হল দেরী, সপ্তপদী, চাওয়া পাওয়া, বিপাশা, জীবন তৃষ্ণা এবং সাগরিকা।
উত্তম কুমার বহু সফল বাংলা চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি হিন্দি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছিলেন। তার অভিনীত হিন্দি চলচ্চিত্রের মধ্যে ছোটিসি মুলাকাত, অমানুষ এবং আনন্দ আশ্রম অন্যতম। তিনি সত্যজিৎ রায়ের পরিচালনায় দু’টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। প্রথমটি নায়ক এবং দ্বিতীয়টি চিড়িয়াখানা। চিড়িয়াখানা চলচ্চিত্রে তিনি শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় সৃষ্ট বিখ্যাত গোয়েন্দা চরিত্র ব্যোমকেশ বক্সীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। রোমান্টিক ছবির ফাঁকে দু’একটা ভিন্ন স্বাদের ছবিতেও অভিনয় করছেন তিনি। এর মধ্যে একদিন সত্যজিৎ রায়ের কাছ থেকে ডাক পেলেন উত্তম নায়ক ছবিতে অভিনয়ের জন্য।
পাড়ার অভিনেতা থেকে অরিন্দমের নায়ক হওয়ার গল্প নিয়ে ছবিতে উত্তম অভিনয় করতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছিলেন নিজেকে। তবে উত্তম কুমার নিজেকে সু-অভিনেতা হিসেবে প্রমাণ করেন এ্যান্টনি ফিরিঙ্গি ছবিতে স্বভাবসুলভ অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। কারণ এই ছবিতে উত্তম কুমার তার পরিচিত ইমেজ থেকে সরে আসার চেষ্টা করেছিলেন। এতে তিনি সফলও হয়েছিলেন। উত্তমের সেই ভুবন ভোলানো হাসি, প্রেমিকসুলভ আচার-আচরণ বা ব্যবহারের বাইরেও যে থাকতে পারে অভিনয় এবং অভিনয়ের নানা ধরন, মূলত সেটাই তিনি দেখিয়ে দিয়েছিলেন। ১৯৬৭ সালে এ্যান্টনি ফিরিঙ্গি ও চিড়িয়াখানা ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন (তখন এই পুরস্কারের নাম ছিল ‘ভরত’)। অবশ্য এর আগে ১৯৫৭ সালে অজয় কর পরিচালিত হারানো সুর ছবিতে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছিলেন সমগ্র ভারতজুড়ে। সেই বছর হারানো সুর পেয়েছিল রাষ্ট্রপতির সার্টিফিকেট অফ মেরিট। ইংরেজি উপন্যাস ‘রানডম হারভেস্ট’ অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করা হয়। প্রযোজক ছিলেন উত্তম কুমার নিজেই। কমেডি চরিত্রেও তিনি ছিলেন সমান পারদর্শী। দেয়া নেয়া ছবিতে হৃদয়হরণ চরিত্রে অভিনয় করে সেই প্রতিভার বিরল স্বাক্ষরও রেখে গেছেন। এক গানপাগল ধনীপুত্র অভিজিৎ চৌধুরীর বাবা কমল মিত্রের সঙ্গে রাগারাগি করে বন্ধু তরুণ কুমারের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। বাবা গান পছন্দ করেন না, কিন্তু অভিজিৎ চৌধুরীর লক্ষ্য ছিল অনেক বড় শিল্পী হওয়া। নায়িকা তনুজার মামা পাহাড়ি স্যানালের বাড়িতে হৃদয়হরণ নামে ড্রাইভারের কাজ নেয়। সাবলীল অভিনয় দিয়ে ফুটিয়ে তোলেন হৃদয়হরণ চরিত্রটি। ছবিটির একটি আকর্ষণীয় সংলাপ ছিল “টাকাই জীবনের সবকিছু নয়”। এছাড়াও, অত্যন্ত চমকপ্রদ একটি গানও রয়েছে – “জীবন খাতার প্রতি পাতায়, যতোই করো হিসাবনিকাশ, পূর্ণ হবে না”।
রোমান্টিক নায়ক ছাড়াও অন্যান্য চরিত্রেও তিনি ছিলেন অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব। মঞ্চের প্রতি ছিল তার অগাধ ভালবাসা। যার প্রমাণ হিসেবে পাওয়া যায় ১৯৫৫ সালে যখন তিনি বাংলা ছবির সুপার হিরো। শত ব্যস্ততার মাঝেও মঞ্চের ডাকে সাড়া দিয়ে শ্যামলী নাটকে অভিনয় করেছেন। উত্তম কুমার বাংলা চলচ্চিত্রের পাশাপাশি কয়েকটি হিন্দি ছবিতেও অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত হিন্দি চলচ্চিত্রের মধ্যে ছোটিসি মুলাকাত (১৯৬৭), দেশপ্রেমী (১৯৮২) ও মেরা করম মেরা ধরম (১৯৮৭) অন্যতম। উত্তম কুমার পরিচালক হিসেবেও সফল। কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী (১৯৮১), বনপলাশীর পদাবলী (১৯৭৩) ও শুধু একটি বছর (১৯৬৬) ছবির সাফল্য তাই প্রমাণ করে।
সঙ্গীতের প্রতিও ছিল তার অসীম ভালবাসা ও আগ্রহ ছিল। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মান্না দে এবং শ্যামল মিত্রের গানেই সবচেয়ে বেশি ঠোঁট মিলিয়েছেন উত্তম। ছবির গান রেকর্ডিংয়ের সময় শিল্পীর পাশে বসে তার অনুভূতি উপলব্ধি করার চেষ্টা করতেন তিনি। এর ফলে গানের সাথে পর্দায় ঠোঁট মেলানো তার পক্ষে খুবই সহজ হতো। সঙ্গীতপ্রেমী উত্তম কাল তুমি আলেয়া ছবির সবগুলো গানের সুরারোপ করেন। ছবিটি ১৯৬৬ সালে মুক্তি পায়। অভিনেতা, প্রযোজক এবং পরিচালক – সব মাধ্যমেই তিনি ছিলেন সফল।
তিন সন্তানের মধ্যে উত্তম কুমার ছিলেন সবার বড়। তার পিতার নাম সাতকড়ি চট্টোপাধ্যায় এবং মায়ের নাম চপলা দেবী। তার ছোট ভাই তরুণ কুমার একজন শক্তিশালী অভিনেতা ছিলেন। তারা একত্রে বেশ কিছু জনপ্রিয় চলচিত্রে অভিনয় করেছেন যেমন: মায়ামৃগ, ধন্যি মেয়ে, সপ্তপদী, সোনার হরিণ, জীবন-মৃত্যু, মন নিয়ে, শেষ অঙ্ক, দেয়া-নেয়া, সন্ন্যাসী রাজা, অগ্নীশ্বর ইত্যাদি।
উত্তম কুমার গৌরী দেবীকে বিয়ে করেন, তাদের একমাত্র সন্তান গৌতম চট্টোপাধ্যায় মাত্র ৫৩ বছর বয়সে ক্যান্সারে মারা যান। গৌরব চট্টোপাধ্যায়, উত্তম কুমারের একমাত্র নাতি, বর্তমানে টালিগঞ্জের জনপ্রিয় ব্যস্ত অভিনেতা। ১৯৬৩ সালে উত্তম কুমার তার পরিবার ছেড়ে চলে যান। দীর্ঘ ১৭ বছর তিনি তৎকালীন জনপ্রিয় অভিনেত্রী সুপ্রিয়া দেবীর সঙ্গে বসবাস করেন, তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।
কলকাতা মেট্রোর টালিগঞ্জ অঞ্চলের স্টেশনটির নাম রাখা হয়েছে “মহানায়ক উত্তমকুমার মেট্রো স্টেশন”।
উত্তম কুমার, বাংলা চলচ্চিত্রে জগতে তাঁকে ‘মহানায়ক’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। চলচ্চিত্রে অভিনয় ছাড়াও তিনি সফল ভাবে মঞ্চেও অভিনয় করেছিলেন । এছাড়া তিনি পরিচালক এবং প্রযোজকের ভূমিকাও পালন করেছিলেন ।
উত্তম কুমার অভিনীত বাংলা চলচ্চিত্রসম্পাদনা
১৯৪৮-১৯৫৫সম্পাদনা
দৃষ্টিদান (১৯৪৮)
কামনা (১৯৪৯)
মর্যাদা (১৯৫০)
সহযাত্রী (১৯৫১)
ওরে যাত্রী (১৯৫১)
নষ্টনীড় (১৯৫১)
সঞ্জীবনী (১৯৫২)
বসু পরিবার (১৯৫২)
কার পাপে (১৯৫২)
সাড়ে চুয়াত্তর (১৯৫৩)
নবীন যাত্রা (১৯৫৩)
লাখ টাকা (১৯৫৩)
বউ ঠাকুরাণীর হাট (১৯৫৩)
সদানন্দের মেলা (১৯৫৪)
ওরা থাকে ওধারে (১৯৫৪)
মনের ময়ূর (১৯৫৪)
মরণের পরে (১৯৫৪)
মন্ত্র শক্তি (১৯৫৪)
কল্যাণী (চলচ্চিত্র) (১৯৫৪)
গৃহপ্রবেশ (১৯৫৪)
চাঁপাডাঙ্গার বৌ(১৯৫৪)
ব্রতচারিণী (১৯৫৪)
বকুল (চলচ্চিত্র) (১৯৫৪)
বিধিলিপি (১৯৫৪)
অনুপমা (১৯৫৪)
অন্নপূর্ণার মন্দির (১৯৫৪)
অগ্নিপরীক্ষা (১৯৫৪)
সাঁঝের প্রদীপ (১৯৫৫)
উপহার (১৯৫৫)
শাপ মোচন (১৯৫৫)
হ্রদ (চলচ্চিত্র) (১৯৫৫)
সবার উপরে (১৯৫৫)
কঙ্কাবতীর ঘাট (১৯৫৫)
রাইকমল (১৯৫৫)
দেবত্র (১৯৫৫)
১৯৫৬-১৯৬০সম্পাদনা
ত্রিযামা(১৯৫৬)
শ্যামলী (১৯৫৬)
শিল্পী (১৯৫৬)
শঙ্কর নারায়ণ ব্যাঙ্ক (১৯৫৬)
সাহেব বিবি গোলাম (১৯৫৬)
সাগরিকা (১৯৫৬)
রাত-ভোর(১৯৫৬)
পুত্রবধূ (১৯৫৬)
নবজন্ম (১৯৫৬)
লক্ষহীরা (১৯৫৬)
একটি রাত (১৯৫৬)
চিরকুমার সভা (১৯৫৬)
জীবন তৃষ্ণা (১৯৫৭)
অভয়ের বিয়ে (১৯৫৭)
তাসের ঘর (১৯৫৭)
যাত্রা হল শুরু (১৯৫৭)
হারজিৎ (১৯৫৭)
সুরের পরশে (১৯৫৭)
পুনর্মিলন (১৯৫৭)
পৃথিবী আমারে চায় (১৯৫৭)
পথে হল দেরি (১৯৫৭)
হারানো সুর (১৯৫৭)
চন্দ্রনাথ (১৯৫৭)
বড়দিদি (১৯৫৭)
শিকার (১৯৫৮)
বন্ধু (১৯৫৮)
সূর্যতোরণ (১৯৫৮)
মানময়ী গার্লস স্কুল (১৯৫৮)
ইন্দ্রাণী (১৯৫৮)
ডাক্তার বাবু (১৯৫৮)
রাজলক্ষ্মী ও শ্রীকান্ত (১৯৫৮)
যৌতুক (১৯৫৮)
অবাক পৃথিবী (১৯৫৯)
সোনার হরিন (১৯৫৯)
পুষ্পধনু (১৯৫৯)
বিচারক (১৯৫৯)
চাওয়া পাওয়া (১৯৫৯)
মরুতীর্থ হিংলাজ (১৯৫৯)
খেলাঘর (১৯৫৯)
গলি থেকে রাজপথ (১৯৫৯)
শহরের ইতিকথা (১৯৬০)
শখের চোর (১৯৬০)
খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন (১৯৬০)
উত্তর মেঘ (১৯৬০)
শুন বরনারী (১৯৬০)
রাজা সাজা (১৯৬০)
মায়া মৃগ (১৯৬০)
কুহক (১৯৬০)
হাত বাড়ালে বন্ধু (১৯৬০)
১৯৬১-১৯৬৫সম্পাদনা
নেকলেস (১৯৬১)
ঝিন্দের বন্দী (১৯৬১)
অগ্নিসংস্কার (১৯৬১)
সাথী হারা (১৯৬১)
সপ্তপদী (১৯৬১)
দুই ভাই (১৯৬১)
শিউলিবাড়ি (১৯৬২)
বিপাশা (১৯৬২)
কান্না (১৯৬২)
দেয়া নেয়া (১৯৬৩)
ভ্রান্তিবিলাস (১৯৬৩)
নিশীথে (১৯৬৩)
উত্তরায়ণ (১৯৬৩)
সূর্যশিখা (১৯৬৩)
শেষ অঙ্ক (১৯৬৩)
লাল পাথর (১৯৬৪)
নতুন তীর্থ (১৯৬৪)
বিভাস (১৯৬৪)
মোমের আলো (১৯৬৪)
জতুগৃহ (১৯৬৪)
রাজকন্যা (১৯৬৫)
থানা থেকে আসছি (১৯৬৫)
সূর্যতপা (১৯৬৫)
১৯৬৬-১৯৭০সম্পাদনা
রাজদ্রোহী (১৯৬৬)
শঙ্খবেলা (১৯৬৬)
শুধু একটি বছর (১৯৬৬)
নায়ক (১৯৬৬)
কাল তুমি আলেয়া (১৯৬৬)
জীবন মৃত্যু (১৯৬৭)
নায়িকা সংবাদ (১৯৬৭)
চিড়িয়াখানা (১৯৬৭)
ছোটিসি মুলাকাত (১৯৬৭)
অ্যান্টনি ফিরিঙ্গী (১৯৬৭)
গৃহদাহ (১৯৬৭)
গড় নাসিমপুর (১৯৬৮)
তিন অধ্যায় (১৯৬৮)
কখনো মেঘ (১৯৬৮)
চৌরঙ্গী (১৯৬৮)
শুকসারী (১৯৬৯)
মন নিয়ে (১৯৬৯)
সবরমতী (১৯৬৯)
চিরদিনের (১৯৬৯)
অপরিচিত (১৯৬৯)
কমললতা (১৯৬৯)
রাজকুমারী (১৯৭০)
দুটি মন (১৯৭০)
বিলম্বিত লয় (১৯৭০)
মঞ্জরী অপেরা (১৯৭০)
কলঙ্কিত নায়ক (১৯৭০)
নিশিপদ্ম(১৯৭০)
১৯৭১-১৯৭৫সম্পাদনা
নবরাগ (১৯৭১)
জীবন জিজ্ঞাসা (১৯৭১)
এখানে পিঞ্জর (১৯৭১)
জয় জয়ন্তী (১৯৭১)
ধন্যি মেয়ে(১৯৭১)
ছদ্মবেশী (১৯৭১)
আলো আমার আলো (১৯৭১)
ছিন্ন পত্র (১৯৭২)
স্ত্রী(১৯৭২)
বিরাজ বৌ (১৯৭২)
অন্ধ অতীত (১৯৭২)
মেম সাহেব (১৯৭২)
হার মানা হার(১৯৭২)
রাতের রজনীগন্ধা (১৯৭৩)
রৌদ্র ছায়া (১৯৭৩)
সোনার খাঁচা (১৯৭৩)
কায়াহীনের কাহিনী (১৯৭৩)
বনপলাশীর পদাবলী (১৯৭৩)
রোদন ভরা বসন্ত (১৯৭৪)
আলোর ঠিকানা (১৯৭৪)
রক্ত তিলক (১৯৭৪)
বিকেলে ভোরের ফুল (১৯৭৪)
যদু বংশ (১৯৭৪)
যদি জানতেম (১৯৭৪)
প্রিয় বান্ধবী (১৯৭৫)
নগর দর্পনে (১৯৭৫)
আমি সে ও সখা (১৯৭৫)
কাজললতা (১৯৭৫)
মৌচাক(চলচ্চিত্র) (১৯৭৫)
অগ্নীশ্বর (১৯৭৫)
বাঘবন্দী খেলা (১৯৭৫)
সন্ন্যাসী রাজা (১৯৭৫)
অমানুষ (১৯৭৫)
১৯৭৬-১৯৮০সম্পাদনা
মোমবাতি (১৯৭৬)
চাঁদের কাছাকাছি (১৯৭৬)
আনন্দমেলা (১৯৭৬)
হোটেল স্নোফক্স (১৯৭৬)
নিধিরাম সর্দার (১৯৭৬)
বহ্নিশিখা (১৯৭৬)
সেই চোখ (১৯৭৬)
সিস্টার(১৯৭৭)
ভোলা ময়রা(১৯৭৭)
রাজবংশ(১৯৭৭)
সব্যসাচী (১৯৭৭)
আনন্দ আশ্রম (১৯৭৭)
কিতাব (১৯৭৭)
ধনরাজ তামাং (১৯৭৮)
নিশান (১৯৭৮)
বন্দী (১৯৭৮)
দুই পুরুষ (১৯৭৮)
নব দিগন্ত (১৯৭৯)
সুনয়নী (১৯৭৯)
ব্রজবুলি (১৯৭৯)
সমাধান (১৯৭৯)
শ্রীকান্তের উইল (১৯৭৯)
দুরিয়াঁ (১৯৭৯)
দেবদাস (১৯৭৯)
প্রতিশোধ (১৯৮০)
খনা বরাহ (১৯৮০)
আরো একজন (১৯৮০)
দর্পচূর্ণ (১৯৮০)
পক্ষীরাজ (১৯৮০)
রাজা সাহেব (১৯৮০)
দুই পৃথিবী (১৯৮০)
১৯৮১-১৯৮৭সম্পাদনা
সূর্যসাক্ষী(১৯৮১)
ইমন কল্যাণ (১৯৮১)
ওগো বধূ সুন্দরী (১৯৮১)
কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী (১৯৮১)
প্লট নাম্বার ৫ (১৯৮১)
উত্তম কুমার অভিনীত হিন্দি ছবি
ছোটিসি মুলাকাৎ (১৯৬৭)
দেশপ্রেমী (১৯৮২)
মেরা করম মেরা ধরম (১৯৮৭)
উত্তম কুমার পরিচালিত চলচ্চিত্র
কলঙ্কিনী কঙ্কাবতী (১৯৮১)
বনপলাশীর পদাবলী (১৯৭৩)
শুধু একটি বছর (১৯৬৬)
উত্তম কুমার প্রযোজিত চলচ্চিত্র
গৃহদাহ (১৯৬৭)
ছোটিসি মুলাকাত (১৯৬৭)
হারানো সুর (১৯৫৭)
উত্তম কুমার সুরারোপিত চলচ্চিত্র
কাল তুমি আলেয়া (১৯৬৬)